গুজরাটের কেবাডিয়ায় অবস্থিত এই মূর্তি । স্ট্যাচু অফ ইউনিটির এই মূর্তি উন্মোচন হয় ২০১৮ সালে ৩১ এ ওক্টোবড়, ভারতের প্রধান মন্ত্রী নরেন্দ্রভাই দামোদর দাস মোদি এইমূর্তির উন্মোচন করেন ৷ মূর্তিটি জনসাধারণের জন্য খোলা হয়েছিলো ৩ নভেম্বর৷ উপস্থিত ছিলেন বিজেপি সভাপতি অমিত শাহও৷মূর্তিটি তৈরিতে খরচ হয়েছে ২ হাজার ৯৮৯ কোটি টাকা।
বিশ্বের সবচেয়ে বড় মূর্তি স্ট্যাচু অফ ইউনিটি৷ মার্কিন মুলুকের স্ট্যাচু অফ লিবার্টির চেয়েও উঁচু৷ রিখটার স্কেলে ৬.৫ মাত্রার ভূমিকম্পেও কোনও ক্ষতি হবে না মূর্তির৷ এমন একটি জায়গায় মূর্তিটি রাখা হচ্ছে, যেখানে মধ্যপ্রদেশ, গুজরাট ও মহারাষ্ট্রের সংযোগস্থল৷ ১৩৫ মেট্রিক টন লোহা লেগেছে৷ইনজিনিয়ারিং সংস্থা এল এন্ড টি এই মূর্তি বানিয়েছে।
তবে এই বানানো নিয়ে দেশের জনগন কে কম কথা শুনতে হয়নি। যে দেশের মানুষ কিনা ঠিক করে দুবেলা খেতে পায়না, দেশের মানুষের শিক্ষা নেই, সেই দেশের মানুষদের কথা না ভেবে এই এত টাকা খরচ করে মূর্তিটি তৈরি করা হল। রেল মন্ত্রী পিযুষ গোয়েল গত শুক্রবার স্ট্যাচু অফ ইউনিটি নিয়ে নয়া মত দেন তিনি বলেন এটি দেশের সবথেকে বড় ইকো সিস্টেম হতে চলেছে । তিনি জানান কেভাডিয়া থেকে ভা দো দারা অব্দি জা অয়ার নতুন ট্রেন চালু হবে।
তিনি এও জানান এই ট্রেন হাই স্পিড হতে চলেছে । তিনি এও জানিয়েছেন ট্রেন ছাড়া একানে শাটল চল বে। কারন দেশ বিদেশ থেকে অনেক পরজ্টক আসবেন এই মূর্তি দেখতে। দিনে প্রচুর সঙ্খ্যক লোক আসলে মানুসষে জাতাযতা নিয়ে এক টা সমস্যা হতে পারে। তাই সে কথা মাথায় রেখে নেওয়া হতে চলেছে এই উদ্যোগ । এই বছর মার্চ মাসেই কাজ শুরু করা হবেন সাংবাদিক বইঠকে এমন টা বলেছেন রেল মন্ত্রী পিযুষ গোয়েল।