বাংলাহান্ট ডেস্ক : বলিউডে সকলের নজর এখন বচ্চন পরিবারের দিকেই আবদ্ধ। ইন্ডাস্ট্রির এই খ্যাতনামা পরিবারের অন্দরের কেচ্ছা উঠে এসেছে হাটের মাঝে। অভিষেক বচ্চন এবং ঐশ্বর্য রাই বচ্চনের (Aishwarya Rai Bachchan) মধ্যে সম্পর্কের পরিস্থিতিটা এখন কেমন তা জানার জন্য আগ্রহী হয়ে রয়েছেন সকলেই। আদৌ কি তাঁদের মধ্যে বিচ্ছেদ হচ্ছে নাকি নয় তা এখনো স্পষ্ট নয়। এর মাঝেই এক বিরাট কাণ্ড ঘটিয়ে বসলেন ঐশ্বর্য (Aishwarya Rai Bachchan)।
এখনো চর্চায় অভিষেক ঐশ্বর্য (Aishwarya Rai Bachchan)
কিছুদিন আগেই আঙুল থেকে বিয়ের আংটি খুলে ফেলেছিলেন ঐশ্বর্য (Aishwarya Rai Bachchan)। তা নিয়ে চর্চা তুঙ্গে উঠেছিল। কিন্তু কিছুদিন পরেই আবার তা অভিনেত্রীর হাতেই দেখা যায়। কিন্তু সম্প্রতি বচ্চন পদবীটাই ছেঁটে ফেলতে দেখা গেল ঐশ্বর্যকে (Aishwarya Rai Bachchan)। দুবাইতে গ্লোবাল ওমেন্স ফোরাম ইভেন্টে যোগ দিতে গিয়েছিলেন রাইসুন্দরী। সেই ইভেন্টের বেশ কিছু ভিডিও সম্প্রতি ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়।
বচ্চন পদবী উধাও নাম থেকে: এর মধ্যে কয়েকটি ভিডিওতে অদ্ভূত ভাবে ঐশ্বর্যর (Aishwarya Rai Bachchan) নামের সঙ্গে বচ্চন পদবী উল্লেখ হতে দেখা যায়নি ইভেন্ট। শুধুমাত্র ঐশ্বর্য রাই, আন্তর্জাতিক তারকা হিসেবেই পরিচয় দেওয়া হয়েছে অভিনেত্রীকে। আর এই ভিডিও দেখেই প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে, তবে কি বিচ্ছেদই চূড়ান্ত? সেই কারণেই কি বচ্চন পদবী নাম থেকে সরিয়ে দিলেন ঐশ্বর্য (Aishwarya Rai Bachchan)? অবশ্য এই পদবী উহ্য রাখার বিষয়টি ভুলবশত হয়েছে নাকি ঐশ্বর্য নিজেই ইচ্ছাকৃতভাবে ঘটিয়েছেন কাণ্ডটি তা জানা যায়নি।
আরো পড়ুন : পরিচয় বদলে পা রাখেন টলিউডে, কোয়েল নয়, অভিনেত্রীর আসল নাম জানলে বিশ্বাস হবে না!
সোশ্যাল মিডিয়ায় পদবী বজায় রেখেছেন অ্যাশ: তবে কয়েকজন নেটনাগরিক উল্লেখ করেছেন, সোশ্যাল মিডিয়ায় এখনো বচ্চন পদবী জ্বলজ্বল করছে ঐশ্বর্যর (Aishwarya Rai Bachchan) নামের সঙ্গে। যদি সত্যিই তাঁদের বিচ্ছেদ হত তবে সোশ্যাল মিডিয়াতেও পদবী মুছে ফেলতেন অভিনেত্রী। কিন্তু তা এখনো পর্যন্ত হয়নি। এমতাবস্থায় আসল সত্যিটা কী তা নিয়ে অব্যাহত রয়েছে জল্পনা।
আরো পড়ুন : প্রাণঘাতী হামলার মুখে ট্রাম্পের প্রশাসনিক কর্তারা! ফোনকলে এল ভয়াবহ হুমকি, জোরকদমে শুরু তদন্ত
প্রসঙ্গত, কিছুদিন আগে নেট দুনিয়ায় নেতিবাচকতা নিয়ে মুখ খোলেন অভিষেক। তিনি বলেন, খারাপ মানুষরা যদি তাদের খারাপ অভ্যাস না ছাড়ে তাহলে ভালো লোকেরা তাদের ভালো স্বভাব কেন বদলাবে? তিনি নিজে একজন ইতিবাচক মানুষ। নেতিবাচকতায় মন দিলে তাঁর মানসিক শান্তি নষ্ট হবে। তাই তিনি তা করবেন না। তাঁর স্পষ্ট কথা, নেতিবাচকতার গ্রাস হওয়া সহজ। তার মধ্যে থেকেই আশার আলো খুঁজতে হবে।