গুরু ছবিটিতে কাজ করতে গিয়ে আলাপ হয় ঐশ্বর্য (Aishwarya Rai Bachchan) ও অভিষেকের। তারপরেই বন্ধুত্ব ও প্রেম। করিশ্মা কাপুরের সঙ্গে বিয়ে ভেঙে যাওয়ায় তখন সিঙ্গেলই ছিলেন অভিষেক। অন্যদিকে সালমান ও বিবেকের থেকে বিচ্ছেদ গ্রহণের পর সিঙ্গেল ছিলেন অভিনেত্রীও (Aishwarya Rai Bachchan)। ব্যাস আর কি হয়ে জয় প্রেম। তারপরে একাধিক ছবিতে একসঙ্গে কাজ করতে দেখা গিয়েছে তাঁদের। ২০০৭ সালের ২০ এপ্রিল সাতপাকে বাঁধা পড়েন তাঁরা।
২০১২ সালে জন্ম নেন আরাধ্যা। তারপরেই পাল্টে যায় ঐশ্বর্যের জীবন। পাকাপাকিভাবে সংসার সামলাতে ব্যস্ত হয়ে পড়েন তিনি। তবে আরাধ্যা বড় হওয়ার পর আবারও ছবি দুনিয়ায় পা রেখেছিলেন তিনি। দক্ষিণ থেকে বলিউড ইন্ডাস্ট্রি কাঁপিয়েছেন ঐশ্বর্য। তবে তারপরেই উঠেছে বিচ্ছেদের গুঞ্জন। শোনা গিয়েছে জয়া ও শ্বেতার কারণেই না কি জলসাতে থাকেন না ঐশ্বর্য।
গুরু ছবিটিতে কাজ করতে গিয়ে আলাপ হয় ঐশ্বর্য (Aishwarya Rai Bachchan) ও অভিষেকের
অভিনেত্রী থাকেন মায়ের বাড়িতে। সঙ্গে থাকেন আরাধ্যাও। বিভিন্ন ইভেন্টে অভিষেকের সঙ্গে কথা বলতে দেখা গেলেও, পরিবারের বাকি সদস্যদের থেকে একটু দূরেই থাকতে দেখা যায় অভিনেত্রীকে। অনন্ত আম্বানির বিয়েতেও কিছুটা এরকম দৃশ্যের দেখাই মিলেছে। পরিবারের সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন অভিষেক। আরেটকে নিয়ে আলাদাভাবে পার্টিতে গিয়েছিলেন ঐশ্বর্য।
সম্প্রতি অভিষেক একটি বিচ্ছেদের পোস্ট লাইক করেছেন। সেই থেকেই শুরু হয়েছে বিচ্ছেদ জল্পনা। তারপর আবার এক ডাক্তারের সঙ্গে নাম জড়িয়েছে ঐশ্বর্যর। ডাক্তারের নাম জিরাক মার্কার। শোনা যায়, ঐশ্বর্যর বন্ধু তিনি। মাঝে মধ্যেই মার্কার, তাঁর স্ত্রী ও ঐশ্বর্য ঘুরতে বেরোন। তবে জানিয়ে রাখি, এটি নিছকই জল্পনা মাত্র। তাঁর সঙ্গে এমন কোনওই সম্পর্ক নেই ঐশ্বর্যর। তবে, তাঁদের বিচ্ছেদ জল্পনা কতটা সত্যিই তো নিয়েও উঠছে প্রশ্ন।