ছোট শিশু থেকে শুরু করে, কিশোর-তরুণ, প্রাপ্তবয়স্ক এমনকি বৃদ্ধদেরও নিয়মিতভাবে ফল খাওয়া উচিৎ এবং প্রতিদিন কিছু পরিমাণে হলেও ফল খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তোলা উচিৎ।আজকাল কার দিনে সকলেই ব্যস্ত এবং প্রয়োজনের খাতিরেই বাইরের ভাজাপোড়া এসব খাবার বেশী খেয়ে থাকেন। য়ার ছোটো শিশুরাও আজকাল বাইরের বিভিন্ন রকম মুখরোচক খাবারের প্রতি বেশি আগ্রহী হয়ে পড়ছে এবং তারা প্রতিদিনই সেসব খাবার খেতে চায়।
কিন্তু, এসব খাবার রোজ খাওয়ার পরে শরীরের খুব ক্ষতি হচ্ছে। তাই এসব খারাপ খাবার না খেয়ে তার পরিবর্তে রোজ ফল খাওয়া খুব ভালো।তবে যদি কারো শারীরিক সমস্যা থাকে সেক্ষেত্রে তাকে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে তারপর খাওয়া উচিৎ। কারো ক্ষেত্রে ফল খেতে ভালো না লাগলে তারা ফল পিষে জুস্ বানিয়ে খেতে ভালো লাগবে। কিন্তু ফলের রসে চিনি মেশালে তার উপকারিতা আর থাকেনা। আর এখন শীতকালে খাওয়ার পর দুপুরে ফ্রুট চাটনি খাওয়া যেতেই পারে। ফলের মধ্যে আপেল খুব উপকারী। কনো রোগীর শরীর ভালো রাখার জন্য আপেল খুব উপকারি। আপেলের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ফ্ল্যাভোনল থাকে। এছাড়াও আপেলের মধ্যে এমন কিছু উপাদানের সন্ধান পাওয়া গেছে, সেই উপাদান ট্রিটারপেনয়েডস নামে পরিচিত।আর এই বিশেষ উপাদানটি লিভার, স্তন এবং কোলোনের মধ্যে ক্যান্সারের কোষ বেড়ে উঠতে বাঁধা দেয়।তাই আপেল খেলে ক্যান্সার হয় না।
আর এই অন্ত্রের ফ্যাট কমাতে সাহায্য করে আপেল, যার ফলে কোলেস্টেরলের মাত্রা সঠিক থাকে তাই পেট ভালো রাখতে রোজ খাওয়া যেতে পারে আপেল।হার্টে রক্তচলাচলা স্বাভাবিক রাখে আপেল তাই আপেল খাওয়া খুব স্বাস্থ্যসম্মত । ডায়াবেটিস, হাড়ের রোগ ক৯মাতে সাহায্য করে আপেল। হজম শক্তি বৃদ্ধি করার পাশাপাশি কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যাও দূর করে আপেল। আর তাই সকালের খাবার খাওয়ার পর বা দুপুরের খাবার খাওয়ার পর রোজ একটা করে আপেল খাওয়া দরকার।