কেন্দ্র সরকার কাশ্মীরে ৩৮ হাজারের বেশি সৈনিকের অতিরিক্ত নিযুক্তি করেছে যার ফলে অনেকের রাতের ঘুম উড়ে গেছে। এই লোকেদের মধ্যে জম্মু কাশ্মীরের ধার্মিক উন্মাদী ও পাগল নেতারা তো আছেই তার সাথে পুরো পাকিস্তানি মিডিয়া ও পাকিস্তানি সেনারাও ক্ষেপে গেছে। কিছুদিন আগে পাকিস্তান POK থেকে সিজফায়ারের অমান্য করেছিল। যুদ্ধবিরতি উলঙ্ঘন করে ভারতের সেনা পাকিস্তান ভারতের সীমান্তে গুলি-গোলা ছুঁড়েছিল। এখন ভারতের সেনা একশন মুডে চলে এসেছে এবং পাল্টা বড়ো প্রত্যাঘাত শুরু করেছে। ভারতীয় সেনা পাকিস্তানে অনেক গুন বেশি বড় একশন নিয়ে পাকিস্তানের অনেক এলাকায় বোম ফেলে দেয়। এখনও অবধি ৭ জঙ্গিকে শেষ করে দেওয়া হয়েছে এবং পাকিস্তানের এক হাইড্রোপাওয়ার প্ল্যান্টকে ক্ষতিগ্রস্ত করা হয়েছে। যার দরুন পাকিস্তানের এক অংশ সম্পূর্ণভাবে অন্ধকার হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
যারপর থেকে পাকিস্তানিদের মধ্যে ভয়ের পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে। পাকিস্তানি সেনার প্রবক্তা বা মুখ্যপাত্র আসিফ গফুর কান্নার অবস্থায় পৌঁছে গেছিলেন। কাল অব্দি যারা ভারতকে হুমকি দিত তারা আজ ভারতকে সামরিক চুক্তির কথা মনে করাছে। আসিফ গুফর আজ বলেছেন যে ভারতের সেনা তাদের উপর ক্লাস্টার বোম ফেলছে, এটি চুক্তিকে অমান্য করে হচ্ছে আর এটা একদম ঠিক কথা নয়। সাথেই আসিফ গুফর কাশ্মীরের নাম উল্লেখ করে বলেন, যে কাশ্মীর তাদের রক্তে বইছে। আসিফ গুফর যিনি ভারতকে ইন্টারন্যাশনাল চুক্তির কথা মনে করাছে, তিনি ভুলে গেছেন যে চুক্তিতে তো এটাও ছিল যে সীজফায়ারের অমান্য করা চলবে না, কিন্তু পাকিস্তান তো নিজেই সিজফায়ারকে অমান্য করেছে।
Use of cluster bombs by Indian Army violating international conventions is condemnable. No weapon can suppress determination of Kashmiris to get their right of self determination. Kashmir runs in blood of every Pakistani. Indigenous freedom struggle of Kashmiris shall succeed,IA.
— DG ISPR (@OfficialDGISPR) August 3, 2019
আগে ভারতের উপর সিজ ফায়ার উলঙ্ঘন করে আক্রমন হলে ভারত চুপ থাকতে। তবে
এখন আর পুরোনো ভারত নয় যে চুপ থাকবে, পাকিস্তান যদি সীজফায়ারের অমান্যতা করে তবে তার বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ তো নেওয়া হবেই। যা বর্তমানে শুরু হয়েও গিয়েছে। সরকার ও সেনা দুই সক্রিয় রয়েছে। পাকিস্তান ও আতঙ্কবাদ দমনের জন্য সরকার ও সেনা সক্রিয়ভাবে কাজ করছে।