সঞ্জয় কাপড়ী ডেবরা:-দশ মাস দশ দিন গর্ভে রেখে জন্ম দেয় ছেলে মেয়েদের, এরপর বাবা-মায়ের অফুরন্ত ভালোবাসার পেয়ে ধীরে ধীরে বড় হতে থাকে ছেলে মেয়ে, এরপর বড় হয়ে সেই বাবা-মাকেই অত্যাচার করে এমন চিত্র সমাজে অজানা নয় কিন্তু সম্পত্তির লোভে পরকীয়ার পলাচনে বাবা-মার প্রতি অত্যাচার,
অত্যাচার শুধু নয় মেরে ফেলার চেষ্টা র খামতি রাখিনি এমনই এক চিত্র উঠে এল পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার ডেবরা থানার ধামতোর এলাকায়, জানাজায় বঙ্কিম বিহারী সামন্ত স্ত্রী জোৎস্না সামন্ত সহ চার মেয়ে ও এক ছেলে বেশ সুখেই দিন কাটাতেন এই পরিবার, অবশেষে তিন মেয়ে ও এক ছেলের বিয়ে দিলেন ছেলে কর্মসূত্রে স্ত্রী-পুত্রসহ কলকাতাতে থাকেন,বাড়িতে স্বামী স্ত্রী ও এক মেয়ে ভালোভাবেই দিন
কাটাচ্ছিলেন, এরপর হঠাৎ করে অন্ধকার নেমে এলো বাবা বঙ্কিম বিহারী সামন্ত ও মা জোৎস্না সামন্ত দম্পতির উপর, বাবা বঙ্কিম বিহারী সামন্ত অভিযোগ মেয়ে দাসপুরে চাকুরী করে, এরপরই অভিযোগ পরকীয়ায় মেতে ওঠে মেয়ে তুষ্টি সামন্ত, অভিযোগ দিনের পর দিন বাবা-মার প্রতি অত্যাচার করছিলেন মেয়ে তুষ্টি সামন্ত, এমনকি প্রাণে মেরে দেয়ার হুমকি দেন বাবা-মাকে, এমনকি ভেঙে দেয়া হয় অধিক মূল্যের ঘরের আসবাবপত্র, খেতে দে ওয়া তো দূরের কথা লাথি-ঝাটা কিছুই পেতে বাকি ছিল না,
ফলে এই দম্পতির বহু আতঙ্কের মধ্যে দিন কাটাতে হচ্ছে, বহুবার প্রশাসনের দরবারে হাজির হলেও কোন সুরাহা মেলেনি এমনই বক্তব্য বঙ্কিম বিহারী সামন্তর, বঙ্কিম বিহারী সামন্তর আরো অভিযোগ বহুবার আমাকে ও আমার স্ত্রী জোসনা সামন্তকে এমনই মারধর করা হয়েছে বিছানা শয্যায় যেতে হয়েছে তাদের, বঙ্কিম বিহারী বক্তব্য বর্তমানে আমরা প্রচুর আতঙ্কিত বোধ করছি,