বাংলা হান্ট ডেস্ক – সাম্প্রতিক বাংলাদেশের কিছু মৌলবাদী সংগঠন ঢাকা সহ একাধিক শহরে তারা ভারতের বিরুদ্ধে দেশ দ্রোহী কথাবার্তা বলছেন প্রকাশ্যে।
কেন বাংলাদেশ প্রশাসন প্রশ্ন তুলছে হাজার হাজার ভারতীয় কারণ ভারতে থেকে সব রকম সুবিধা নিয়ে থাকে বাংলাদেশ-ভারতের যখন অভ্যন্তরীণ বিষয় কাশ্মীর ইস্যু নিয়ে যাচ্ছে ভারত সরকার।
সেই সময় তীব্র আন্দোলন শুরু করেছে ভারতবর্ষের পার্শ্ববর্তী দেশ বাংলাদেশ, তারা দাবি করছে যদি৩৭০ ধারা এবং ৩৫ এর এ ধারা তুলে নেয়া হয়। তাহলে আরো তীব্র আন্দোলন করবো এরপর
এই প্রশ্ন উঠছে কার ভিত্তিতে কিসের উদ্দেশ্যে কেন মৌলবাদী সংগঠন গুলো ভারতের কাশ্মীর ইস্যু নিয়ে আন্দোলন করছে নাকি এর পিছনে কোন কোন রহস্য আছে। অনেকে মনে করছে কাশ্মীরে অধিকাংশ মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষ বাস করে তারা জীবন এবং জীবিকা সন্ত্রাসের মাধ্যম দিয়ে কিন্তু মোদি সরকার আসার পর ৩৭০ ধারা এবং তাদের যে উন্নয়নের রূপরেখা তুলে ধরছে এবং কাশ্মীর নতুন সূর্যোদয় স্বপ্ন দেখছে।
সেই সময় ভারতকে চাপে রাখতে তৈরি করছে বাংলাদেশের মৌলবাদী সংগঠন কেন হাসিনা সরকার এখনো চুপ ভারতের থেকে একাধিক পরিষেবা নিয়ে থাকছে আর ভারতের অভ্যন্তরীণ বিষয় নিয়ে কেন বাংলাদেশ আন্দোলন হচ্ছে ইতিমধ্যে পাকিস্তানকে কোণঠাসা করা সব রকম কৌশল তৈরি করেছে ভারত কোন রকম ভাবে রাষ্ট্রসংঘ পাকিস্তানকে সাহায্য করছে না ইতিমধ্যে আমেরিকা এবং রাশিয়ার জানিয়ে দিয়েছে।
কাশ্মীর ইস্যু নিয়ে তারা আন্দোলনে না কোন ভাবে জবাব চাইবে না ভারতের থেকে ফলে সবদিক থেকে চাপে পাকিস্তান
সেই সময় বাংলাদেশ কিছু মৌলবাদী সংগঠন পাকিস্তানের সুরে কথা বলছে এবং সেখানে ভারতবর্ষের একাধিক রাজনীতি ব্যক্তির নাম তারা উল্লেখ করছে কখনো রাহুল গান্ধী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় মতন ব্যক্তিদের তুলে এনে তাদেরকে কালিমালিপ্ত করা হচ্ছে
ভারতের মুসলিমরা যখন সুরক্ষিত তখন কেন মৌলবাদী সংগঠন বাংলাদেশ আন্দোলনে নামলো সেই নিয়ে প্রশ্ন উঠছে ভারতীয় হিন্দুরা ও পাল্টা পাকিস্তানের মৌলবাদী সংগঠন কে জিজ্ঞাসা করেছে? যখন ভাগ হয়
সেই সময় বাংলাদেশ তখন ৪০% হিন্দু ছিল আজ প্রতিনিয়ত সেখানে হিন্দুরা আক্রান্ত হচ্ছে এবং হিন্দু সংখ্যা কমছে কেন সেই রিপোর্টের উত্তরের জবাব পাইনি এখনো ভারতবর্ষের হিন্দুরা ইতিমধ্যে রিপোর্ট জমা করেছে।