কয়েক দিন আগেই রাহুল জোহরি বিসিসিআই- এর সিইও পদ থেকে ইস্তফা দিয়েছিলেন। এক মহিলা রহুল জোহরির বিরুদ্ধে মিটু- এর অভিযোগ করেছিলেন। সেই মহিলার অভিযোগ রাহুল জোহরি তাকে বাড়িতে ডেকে নিয়ে গিয়ে আশালীল আচরণ করেছিলেন। তখন থেকেই চাপের মধ্যে ছিলেন রাহুল জোহরি। অবশেষে বিসিসিআইয়ের কাছে ইস্তফা পত্র পাঠিয়ে দেন তিনি।
এবার বিসিসিআই এর দফতরে আরও এক ইস্তফা পত্র জমা পড়ল। প্রাপ্তন ক্রিকেটার সাবা করিম বোর্ডের জেনারেল ম্যানেজারের পদ থেকে সরে দাঁড়ালেন। 2017 সাল থেকে তিনি এই পদের দায়িত্বে ছিলেন। তবে ভারতীয় বোর্ডের তরফে এই ব্যাপারে এখনো পর্যন্ত কোনো বিবৃতি দেওয়া হয়নি।
2016 সাল থেকে বোর্ডের সিইও পদে ছিলেন রাহুল জোহরি। তার ওই পদের মেয়াদ ছিল 2021 সাল পর্যন্ত কিন্তু হঠাৎ করে 2019 সালের ডিসেম্বর মাসে তিনি বোর্ডের সিইও পদ থেকে ইস্তফা দেন। সেই সময় তার ইস্তফা পত্র গ্রহণ করেনি ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড। তবে গত সপ্তাহে তার ইস্তফাপত্র গ্রহণ করেছে বিসিসিআই। এরই মধ্যে অর্থাৎ ওই ঘটনার এক সপ্তাহের মধ্যেই বোর্ডের জেনারেল ম্যানেজারের পদ থেকে ইস্তফা দিলেন সাবা করিম।