ফেসবুক পোস্টকে কেন্দ্র করে বেঙ্গালুরু (Bengaluru) শহর বড়সড় তান্ডবের সাক্ষী হয়ে রইল। মঙ্গলবার রাতে উপদ্রবীদের হিংসার আগুনে জ্বলে উঠল পুরো বেঙ্গালুরু শহরে। এক যুবক পেগম্বর মহম্মদকে নিয়ে আপত্তিজনক পোস্ট করেছিল বলে অভিযোগ, এই ইস্যুকে কেন্দ্র করে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের আক্রোশিত হয়ে উঠে। ফেসবুকে পোস্ট করা ওই যুবককে গ্রেফতার করা হয়েছে।
ফেসবুক পোস্টের প্রতিবাদে বেঙ্গালুরু শহরের নানা স্থানে ভাঙচুর চালানো হয়, বহু কোটির সম্পত্তি নষ্ট করা হয়। প্রায় ১২ টি গাড়িতে আগুন লাগানো হয়েছিল বলে জানা যাচ্ছে। যে যুবকের বিরুদ্ধে ফেসবুকে আপত্তিজনক পোস্ট করার অভিযোগ সে কংগ্রেস বিধায়ক অখণ্ড শ্রীনিবাস মূর্তির ভাইপো বলে দাবি করা হয়েছে।
Scenes outside the police station. pic.twitter.com/goPX3KHmb7
— Bangalore Mirror (@BangaloreMirror) August 11, 2020
সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের প্রায় শতাধিক সদস্য আক্রোশের সাথে কংগ্রেস বিধায়কের বাড়ির সামনে জড়ো হয় এবং উনার বাড়িতে পাথরবাজি করে। অখণ্ড শ্রীনিবাস মূর্তি উত্তর বেঙ্গালুরুর পুলকেশী নগর এলাকার বিধায়ক।
ব্যাঙ্গালুরুর হিংসা এতটাই ভয়াবহ ছিল যে বিশাল পুলিশবাহিনী নামিয়েও পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা অত্যন্ত কঠিন হয়ে উঠেছিল। ঘটনাকে কেন্দ্র করে ৬০ জন পুলিশ কর্মী আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে। এই হিংসায় ২ জন নিহত হয়েছে বলেও জানা যাচ্ছে। ঘটনার তদন্তে নেমে পুলিশ ১৫০ জনকে গ্রেফতার করেছে।
ನಿನ್ನೆ ರಾತ್ರಿ ನಡೆದ ಗಲಭೆಯಲ್ಲಿ ಪತ್ರಕರ್ತರು, ಪೋಲೀಸರು, ಸಾರ್ವಜನಿಕರ ಮೇಲೆ ಹಲ್ಲೆ ಮಾಡಿರುವುದು ಅಕ್ಷಮ್ಯ. ಇಂತಹ ಪ್ರಚೋದನೆ, ಪುಂಡಾಟಗಳನ್ನು ಸರ್ಕಾರ ಕಿಂಚಿತ್ತೂ ಸಹಿಸುವುದಿಲ್ಲ. ದುಷ್ಕರ್ಮಿಗಳ ವಿರುದ್ಧ ಕಠಿಣ ಕ್ರಮ ನಿಶ್ಚಿತ. ಜನರು ಈ ಸಂದರ್ಭದಲ್ಲಿ ಆವೇಶಕ್ಕೆ ಒಳಗಾಗದೆ ಸಂಯಮದಿಂದ ವರ್ತಿಸಬೇಕೆಂದು ಮನವಿ ಮಾಡುತ್ತೇನೆ. (2/2)
— B.S.Yediyurappa (@BSYBJP) August 12, 2020
উন্মত্ত ভীড় পুলিশ বাহিনীর উপর আক্রমণের সাথে সাথে বেশকিছু গাড়ি জ্বালিয়ে দেয় ও ভাঙচুর করে। চরম উপদ্রবের কারণে এলাকায় ধারা ১৪৪ লাগু রয়েছে। কর্ণাটকের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, “ভাঙচুর হাঙ্গামা করে কোনো সমস্যার সমাধান হতে পারে না। অতিরিক্ত পুলিশ এলাকায় মোতায়েন করা হয়েছে। যারা ঘটনার সাথে জড়িত তাদের বিরুদ্ধে ব্যাবস্থা নেওয়া হবে।”