বাংলা হান্টভারতবর্ষের অন্যতম প্রতিবেশী দেশ হল ভুটান। ভুটান যেহেতু বুদ্ধ ভাষাভাষীর মানুষ বাস করে সেই জন্য ভারতের উপর অনেকটা নির্ভরশীল।
সাম্প্রতিক মোদি সরকার আসার পর তারা মৌলবাদীদের হাত থেকে কিছুটা হলেও নিরাপদ বোধ করে। ভারতবর্ষের প্রধানমন্ত্রী গত দুদিনের জন্য ভুটান সফরে গিয়েছিলেন। সেখানে ভুটানের রাজা থেকে শুরু করে প্রতিটি মানুষ মোদিকে অভ্যর্থনা জানান এবং প্রবাসী ভারতীয়রা মোদী মোদী স্লোগান তোলে,মোদী তখন বলে আমি বুঝতে পারছি না, ভারতে আছি না অন্য কোন দেশে আছি।
ভুটানকে সবরকম সাহায্যর জন্য হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদী এবং ভুটানে সবরকম উন্নয়নের জন্য দরজা খুলে রেখেছে ভারত।
কাশ্মীর ইস্যুতে ভারতের পাশে দাঁড়িয়েছে ভুটান। সবরকম সাহায্য জন্য তৈরি ভারত বলে আগেই জানিয়েছেন ভারতবর্ষের প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদি। ভুটান সরকার ভারতের উপর বেশি নির্ভরশীল কারণ, ছোট হলেও জনসংখ্যার আছে এবং সেখানে সব রকম উৎপাদন জিনিস হয়না ফলে ভারতের উপর নির্ভরশীল থেকে তাদেরকে চলতে হয়।
ভারতীয়দের জন্য তারা ভিসা ফ্রি’ রেখেছে। মোদী যখন কাশ্মীর নিয়ে বড়োসড়ো সিদ্ধান্ত নিয়েছে সেই সময় ভারতবর্ষের পাশে আমেরিকা, রাশিয়া, অবশেষে চীন পাশে দাঁড়িয়েছে তার পার্শ্ববর্তী ভুটান নেপাল ও কাশ্মীর ইস্যুকে সমর্থন করে। পাকিস্তান কাশ্মীর ইস্যুকে বিশ্ববাসীকে ভুল ধারণা দিয়েছিল কিন্তু অবশেষে যাবে পিছু হটতে বাধ্য হয়।
সাম্প্রতিক বাংলাদেশ ও ভারতের কাশ্মীর ইস্যুকে অভ্যন্তরীণ বিষয় বলে জানিয়েছেন কিন্তু বাংলাদেশের কিছু মৌলবাদী সংগঠন হাসিনা সরকার ও ভারত সরকারের এই কার্যকলাপকে তারা কটুক্তি করেছেন,
তারা দাবি করেছেন কাশ্মীরে মুসলিমদের হত্যা করা হচ্ছে কিন্তু একজন মুসলিম এখনো পর্যন্ত বিপদের সম্মুখীন হননি এবং কাশ্মিরবাসীর চাইছে ৩৭০ধারা উঠে গিয়ে কাশ্মীরে উন্নয়ন হোক।স্বাভাবিক জনজীবন ফিরে আসুক।