বাংলাহান্ট ডেস্ক : এখন ভারতের প্রায় প্রত্যেকটি বাড়িতেই রয়েছে দুই চাকার বাইক বা স্কুটার। নিত্যদিনের ব্যবহারের জন্য অত্যন্ত জনপ্রিয় এই যান। অফিস যাওয়া হোক কিংবা বাজার যাওয়া, আজকাল অনেকেই পরিবহণের জন্য বেছে নেন দুই চাকার বাইককে। যত দিন যাচ্ছে ততই ভারতে বৃদ্ধি পাচ্ছে বাইকের ব্যবহার।
বাইকের মাইলেজ (Mileage) কমে গেলে কি করবেন?
তবে বাইক কেনার পর সেটির যত্ন নেওয়া অন্যতম একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। সঠিক যত্ন নিলেই বাড়বে বাইকের মাইলেজ (Mileage)। মধ্যবিত্ত মানুষের এখন অন্যতম ভরসার জায়গা দুই চাকার বাইক। তবে অনেক সময় দেখা যায় বাইক কেনার কিছুদিন পর থেকেই কমে যায় মাইলেজ। মাইলেজ কমে গেলে বাইকে বেশি করে তেল ভরার প্রয়োজন হয়।
আরোও পড়ুন : দাদু নামের কলঙ্ক! বনগাঁয় মা-মরা মেয়েকে ঘুমের ওষুধ খাইয়ে ধর্ষণ, গ্রেপ্তার বৃদ্ধ
ফলে চাপ পড়ে পকেটে। বিভিন্ন কারণে বাইকের (Bike) মাইলেজ কমে যেতে পারে। তবে অনেক গাড়ি বিশেষজ্ঞের মত, বাইকের এই একটি জিনিস যদি বদল করে নেওয়া হয়, তাহলেই মাইলেজ বাড়বে তরতরিয়ে।বাইকের যন্ত্রাংশ বদলের কথা উঠলেই কপালে চিন্তার ভাঁজ পড়ে মধ্যবিত্তর। তবে আজ আমরা বাইকের যে অংশটি বদলানোর কথা বলছি সেটির দাম খুবই কম।
গাড়ি বিশেষজ্ঞরা বলেন, গাড়ির মাইলেজ বৃদ্ধিতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এয়ার ফিল্টার (Air Filter)। এয়ার ফিল্টার পুরনো বা নোংরা হয়ে গেলে কমে যায় গাড়ির মাইলেজ। তার ফলে এক দিকে যেমন গাড়ির গতি কমে যায়, অন্যদিকে বেড়ে যায় তেল ভরার খরচ। ৩০০০ থেকে ৫ হাজার কিলোমিটার চালানোর পর বদলানো উচিত গাড়ির এয়ার ফিল্টার।
তবে যারা বেশি পরিমাণ ধুলো বা নোংরা জায়গায় বাইক চালান, তাদের ১০০০ কিলোমিটার অন্তর এয়ার ফিল্টার বদলানো উচিত। এই এয়ার ফিল্টার বদলাতে বড়জোর আপনার খরচ হতে পারে ১০০ টাকার কাছাকাছি। এয়ার ফিল্টার মূলত ইঞ্জিনের অংশগুলিতে ঘর্ষণ বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। যদি ঘন ঘন বাইকের এয়ার ফিল্টার বদলানো যায়, তাহলে বাইকের মাইলেজ (Mileage) ভালো থাকে।