সেনা প্রধান জেনারেল বিপিন রাওয়াত জম্মু ও কাশ্মীরের দুই দিনের সফরে রয়েছেন। তাঁর সফরের দ্বিতীয় দিন তিনি পুঞ্চ জেলার নিয়ন্ত্রণ রেখার (এলওসি) সেনা সদস্যদের সাথে সাক্ষাত করেছিলেন। সেখানে তিনি বর্তমান পরিস্থিতি এবং অপারেশনাল প্রস্তুতি পর্যালোচনা করতে হোয়াইট নাইট কর্পসের ইউনিট থেকে সৈন্যদের সাথে সাক্ষাত করেছিলেন। থেকে দু’দিনের জম্মু ও কাশ্মীরে সফরে রয়েছেন।শুক্রবার তিনি উপত্যকার সুরক্ষা পরিস্থিতি পর্যালোচনা করতে শ্রীনগর সফর করেছেন এবং পরিস্থিতি পর্যালোচনা করেছেন। পাকিস্তান যাতে কাশ্মীরে উত্তেজনা না ছড়াতে পারে তার উপর সেনা দুর্দান্ত পরিকল্পনার সাথে কাজ করছে।
এর সাথে তিনি সেনা কর্মকর্তাদের সাথেও সাক্ষাত করেছেন। সম্প্রতি সীমান্ত সুরক্ষা বাহিনীর (বিএসএফ) মহাপরিচালক, রজনীকান্ত মিশ্র এবং জম্মু ও কাশ্মীরের পুলিশ মহাপরিচালক দিলবাগ সিং দক্ষিণ কাশ্মীরের অনন্তনাগ জেলা সফর করেছেন। যেখানে তারা যৌথভাবে সুরক্ষা বৈঠকের সভাপতিত্ব করেছিলেন। সেনার সিধান্ত অনুযায়ী জম্মু ও কাশ্মীরে কঠোর নিরাপত্তার ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। সুরক্ষার জন্য কোনও প্রকারের ঘাটতি নেই।
#JammuAndKashmir: Chief of Army Staff, General Bipin Rawat visited troops on the Line of Control to review prevailing situation and operational readiness of the units of White Knight Corps, earlier today. pic.twitter.com/diIUsNDarO
— ANI (@ANI) August 31, 2019
সুরক্ষার দৃষ্টিকোণ থেকে, কেন্দ্রীয় সরকার জম্মু ও কাশ্মীর ও লাদাখের অঞ্চলগুলিতে ধারা ১৪৪ প্রয়োগ করেছে। যদিও এখন জনগণকে বাজার ঘাট, স্কুল কলেজের জন্য বিশেষ ছাড় দেওয়া হচ্ছে। লক্ষণীয় বিষয়, জম্মু ও কাশ্মীর নিয়ে মোদী সরকারের সিদ্ধান্তের পরে পাকিস্তান অস্থির। জম্মু-কাশ্মীরকে দেওয়া বিশেষ মর্যাদা অপসারণের পরে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী থেকে শুরু করে সেনাপ্রধান এবং সমস্ত নেতারা এখন যুদ্ধের কথা বলছেন। কাশ্মীর ইস্যু প্রসঙ্গে পাকিস্তান সব উপায়ে ভারতের উপর চাপ সৃষ্টি করার চেষ্টা করছে। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীও বহুবার সিজফায়ার লঙ্ঘন করেছে।