বলিপাড়া থেকে হঠাৎ উধাও! সিঙ্গেল কাটিয়ে দিলেন সারাজীবন! অবাক করবে ‘ডান্ডিয়া ক্যুইন’র জীবন

বাংলাহান্ট ডেস্ক : বলিউডে (Bollywood) একটা সময় তিনি যথেষ্ট নাম করেছিলেন। বিখ্যাত হয়ে উঠেছিলেন ‘ডান্ডিয়া ক্যুইন’ নামে। কিন্তু হঠাৎ কোথায় যেন হারিয়ে গেলেন তিনি। ফাল্গুনী পাঠক (Falguni Pathak) আমাদের অনেকের কাছে খুব প্রিয় একজন শিল্পী। তাঁর গাওয়া গান আজও বিভিন্ন অনুষ্ঠানে বাজানো হয়।

বলিউডের (Bollywood) ডান্ডিয়া ক্যুইন ফাল্গুনী পাঠক

বলিউডে (Bollywood) তিনি জনপ্রিয় হয়ে উঠেছিলেন ‘ডান্ডিয়া ক্যুইন’ নামে। ১৯৯৮ থেকে ২০০২ সালের মধ্যে একের পর এক হিট গান দিয়েছেন ফাল্গুনী পাঠক। তারপর আর তাঁকে সেভাবে দেখা যায়নি বলিউডে। কিন্তু বলিউড (Bollywood) থেকে এভাবে তাঁর হারিয়ে যাওয়ার পিছনের কারণ কী?

আরোও পড়ুন : ১২ বছরে নেননি সন্তান,স্বামীর ওপর খবরদারি, বউয়ের ধূমপান-মদ্যপানে বিরক্ত অভিনেতা ঋষি কৌশিক

আসলে একের পর এক অ্যালবামের গান হিট হওয়ার পর ফাল্গুনী পাঠক পেতে শুরু করেন সিনেমায় গান গাওয়ার অফার। তবে ফাল্গুনী শুধুমাত্র স্টেজ পারফরমেন্স ও অ্যালবাম গানেই নিজের ক্যারিয়ার সীমাবদ্ধ রাখতে বদ্ধপরিকর ছিলেন। তিনি নিজের ইচ্ছায় নিয়েছিলেন এই সিদ্ধান্ত। অনেকেই মনে করেন ফাল্গুনীর এই অনড় মনোভাবের জন্যই তিনি বলিউড (Bollywood) থেকে হারিয়ে যান।

আরোও পড়ুন : গাড়িতে চড়লেই ঘুম পায় আপনার? জানেন এর পিছনে রয়েছে কোন বিজ্ঞান?

বর্তমানে ফাল্গুনী পাঠকের বয়স ৫৫ বছর। কিন্তু এখনো তিনি সিঙ্গেল। এই প্রসঙ্গে একটি চ্যাট শোতে তিনি জানিয়েছিলেন, আমার হৃদয়ের সব থেকে কাছে গান। সংগীতের প্রতি আমি সব থেকে বেশি আসক্ত। গান ছাড়া আমি কিছুই জানিনা। ফাল্গুনীর কথায়, ছোটবেলা থেকে তিনি যুক্ত সংগীতের সাথে। আজীবন তিনি তাই থাকবেন।

IMG 20240729 202816

এই অনুষ্ঠানে ফাল্গুনী পাঠক আরো বলেন, আমি গানকে এতটাই ভালবাসতাম যে অন্য কিছু নিয়ে ভাবার সময় পাইনি কখনো। সেই কারণে আমি আজও অবিবাহিত। বলিউডে (Bollywood) একটা সময় ফাল্গুনী পাঠক টম-বয় লুকের জন্য বেশ আলোচিত ছিলেন। সেই প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে তিনি বলেন, তাঁর মা-বাবার আশা ছিল ৪ কন্যা সন্তানের পর পুত্র সন্তান হবে। সেটা যখন হয়নি তাই তিনি ছোট থেকেই ছেলেদের মতো জীবনযাপন শুরু করেন।

Soumita

আমি সৌমিতা। বিগত ৩ বছর ধরে কর্মরত ডিজিটাল সংবাদমাধ্যমে। রাজনীতি থেকে শুরু করে ভ্রমণ, ভাইরাল তথ্য থেকে শুরু করে বিনোদন, পাঠকের কাছে নির্ভুল খবর পৌঁছে দেওয়াই আমার একমাত্র লক্ষ্য।

সম্পর্কিত খবর