বাংলাহান্ট ডেস্ক : বর্তমানে ডিজিটাল পেমেন্টের যুগে অনেকটাই ফিকে হয়েছে নগদ লেনদেন (Cash Transaction)। পকেট ভর্তি টাকা নিয়ে ঘোরার দিন নেই বললেই চলে। স্মার্টফোনের একটা ক্লিকেই সেরে ফেলা যায় যাবতীয় লেনদেন। তবে এখনও অনেকেই রয়েছেন যারা নগদে লেনদেন করে থাকেন।
আয়কর বিভাগ (Income Tax Department) বেশ কিছু নগদ লেনদেনের ক্ষেত্রে চালায় কড়া নজরদারি। পাঁচটি এমন বিশেষ বিভাগ রয়েছে যেখানে নগদ লেনদেনের উপর সর্বদা নজরদারি করে আয়কর দপ্তর (Income Tax Department)। সেক্ষেত্রে যদি নিয়ম বহির্ভূতভাবে লেনদেন হয় তাহলে আপনিও পেতে পারেন আয়কর দপ্তরের নোটিশ।
কোন কোন নগদ লেনদেনে থাকে আয়কর দপ্তরের (Income Tax Department) নজর?
• এক বছরে কোনো ব্যক্তি ১০ লক্ষ বা তার বেশি টাকার লেনদেন করলে তার হিসাব দেখাতে হবে আয়কর দপ্তরকে। সেই হিসাব যদি জমা দেওয়া না হয় তাহলে পেতে পারেন আয়কর নোটিশ।
• ১০ লক্ষ টাকা বা তার বেশি নগদ টাকা ফিক্সড ডিপোজিট করলেও আয়কর দপ্তর আপনার টাকার উৎস সম্পর্কে জানতে চাইতে পারে।
• ৩০ লক্ষ বা তার বেশি মূল্যের সম্পত্তি কেনাবেচার ক্ষেত্রে তথ্য প্রদান করতে হবে আয়কর দপ্তরকে।
• ১ লক্ষ বা তার বেশি টাকার ক্রেডিট কার্ড বিল নগদে প্রদান করলে আয়কর দপ্তর টাকার উৎস সম্পর্কে জানতে চাইবে আপনার কাছে। এমনকি ক্রেডিট কার্ডে বছরে ১০ লক্ষ টাকার বেশি লেনদেন করলেও আপনাকে প্রদান করতে হবে তথ্য।
আরোও পড়ুন : হিন্দিতে তো ব্লকবাস্টার, বাংলায় ‘অ্যানিম্যাল’ তৈরি হলে কারা হতেন নায়ক নায়িকা? কাস্টিং রেডি
• ১০ লক্ষ টাকা বা তার অধিক মূল্যের শেয়ার, মিউচুয়াল ফান্ড, বন্ড যদি নগদে কেনেন সেক্ষেত্রেও আয়কর দপ্তর আপনার কাছে জানতে চাইবে টাকার উৎস সম্পর্কে।