বাংলাহান্ট ডেস্কঃ অন্যান্য দেশের উপর দাদাগিরি দেখানো চীন (China) সর্বদা তাইওয়ানকে (Taiwan) নিজের অংশ বলে দাবী করতে থাকে। কিন্তু তাইওয়ান এই দাবীকে কখনই মেনে নিজে নারাজ। তারা নিজেদের মত করে, স্বাধীন ভাবে থাকতে চায়, চীনা হস্তক্ষেপ তারা মানতে নারাজ।
তাইওয়ানের পাশে আমেরিকা
সম্প্রতি তাইওয়ানের পাশে বন্ধু দেশ হিসাবে এগিয়ে এসেছে আমেরিকা। চীনের বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে তাইওয়ানের পাশে দাঁড়ানো থেকে শুরু করে অস্ত্র দিয়েও তাইওয়ানকে সাহায্য করতে চায় আমেরিকা। বর্তমান করোনা পরিস্থিতিতে তাইওয়ানের অভূতপূর্ব সাফল্যের কারণে তাঁদের ধন্যবাদ জানাতে এবং আমেরিকা তাইওয়ানের পাশে আছে, মার্কিন সরকার ডোনাল্ড ট্রাম্পের হয়ে এবার্তা সেখানে পৌঁছে দিতে গেছিলেন, মার্কিন স্বাস্থ্য প্রধান আলেক্স আজারে।
শেষ কবে এতবড় মার্কিন প্রতিনিধি তাইওয়ানে গেছিলেন, তা ঠিক করে বলা অসম্ভব। তবে আজারে জানিয়েছেন, ‘মার্কিন সরকার তাইওয়ানের পাশে আছেন এবং তিনি তাইওয়ানের সঙ্গে সম্পর্ক দৃঢ় করতে চান। সেইসঙ্গে করোনা ভাইরাসের মোকাবিলায় তাইওয়ানের সাফল্যের বিষয়েও তাঁদের সাধুবাদ জানাতেই আমি এখানে এসেছি’।
তাইওয়ানের আকাশে চীনা যুদ্ধবিমান
তাইওয়ানের সাথে আমেরিকার এই বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক একদমই ভালো চোখে দেখাছে না ড্রাগনের দেশ চীন। এবিষয়ে বেজিং নিজেদের আপত্তি বোঝাতে, মার্কিন প্রতিনিধি থাকাকালীনই তাওইয়ানের আকাশে উড়তে দেখা গেল চীনের যুদ্ধবিমান। চীনের জে ১১, জে ১০ যুদ্ধবিমান তাইওয়ানের আকাশসীমা অতিক্রম করে তাইওয়ানের সীমার মধ্যে ঢুকে পড়ে। তাইওয়ানের ক্ষেপণাস্ত্রে লাল বাহিনীর এই গতিবিধি ধরা পড়তেই উত্তেজনা ছড়াতে থাকে।
ধারণা করা হচ্ছে, তাইওয়ানকে চীন নিজের অংশ বলে মনে করে। তাই তাইওয়ানের সাথে আমেরিকার এই বন্ধুত্বের সম্পর্ককে কিছুতেই মেনে নিতে পারছে না বেজিং। এহেন আচরন প্রকাশেই তাঁর প্রমাণ পাওয়া গেছে।
দলের মধ্যেই অভিষেককে কোণঠাসা করছেন কে? সামনে বিস্ফোরক অভিযোগ…