চীন আর আমেরিকার ব্যাবসায়িক যুদ্ধ এই বিষয়টি বহু পুরনো কেননা এর আগে চীনের সাথে আমেরিকার মতবিরোধ দেখা দিয়েছে বহুবার। আর সেই বিষয়ে এরকম কিছু জানা গেছে যে দুই দেশের মধ্যে এই শত্রুতার অবসান হতে চলছে । পাশাপাশি মৈত্রীর সম্পর্ক গড়তে চলেছে তাও আবার বাণিজ্যিক চুক্তির হাত ধরে। কন্তু চীন আরও একবার আমেরিকার উদ্বেগ বাড়িয়ে একটা অন্য সিদ্ধান্ত নিতে চলছে।
চিনের বিজ্ঞানীরা জারা গবেষণার কাজে আমেরিকায় আছেন তাদের প্রত্ত্যেককে চীনে ফিরিয়ে আনার ব্যাবস্থা করছেন। চীনের এই নতুন সিদ্ধান্তের অন্যতম কারণ হল তারা নিজেদের দেশের বিজ্ঞানের ভিতকে আরও দৃঢ় করতে চায়। এখানেই শেষ নয়, বিজ্ঞানের পরিসরকে বাড়াতে চায়। সুত্রের খবর অনুযায়ী ২০১৭ সালে প্রায় ৪৫০০ বিজ্ঞানিক আমেরিকা ছেরে আবার চিনে ফিরে আসে, কেননা আমেরিকার তুলনায় প্রায় বেশি সুবিধা দিয়েছে চীন । আর এইভাবে অন্যদেশ গুলর তুলনায় চীনে বেশি সুবিধা পাওয়ার কারনেই এখানে থেকে যাওয়ার এবং কাজ করার সিদ্ধান্ত নেয় চিনা বৈজ্ঞানিকরা । চীনের বৈজ্ঞানিকরা আরও নতুন কাজ এবং আন্তর্জাতিক প্রকল্পের কথা মাথায় রেখে এইসকল বৈজ্ঞানিকদের কাজে লাগাছহেন। এমনকি বিভিন্ন যোজনা এবং প্রকল্প এসব কিছুই মাথায় রেখে আরও নতুন নতুন কাজ করছে। তাছাড়া চীন এসকল বিজ্ঞানীদের কাজের পরিবর্তে প্রচুর সুবধা দিচ্ছে।
এশিয়া থেকে আসা আমেরিকায় প্রায় বহু ইঞ্জিনিয়ার এবং কর্মরত বিজ্ঞানী আছে। এশিয়া থেকে আশা ২৯.৬০ লাখ বৈজ্ঞানিক ৯.৫০ লাখ বিজ্ঞানী আমেরিকায় কাজ করেন। আমেরিকায় থাকা বহু বিজ্ঞানী আমেরিকার বিভিন্ন রিসার্চ ইন্সিটিউট এ পড়ান । তাই একের পর এক বিজ্ঞানীদের প্রত্যাবর্তন কিন্তু আমেরিকার উদবেগ বাড়াচ্ছে । কারন আর্টিফিশিয়াল ইন্টে লিজেন্স নিয়ে প্রকাশিত বইয়ের সংখ্যা সব থেকে বেশি চিনেই। যেটা নতুন করে চিন্তার কারনই হয়ে দারিয়েছে।