দিল্লিতে কংগ্রেসের এক নেতা করোনা আক্রান্ত হয়। তাবলীগ জমায়েত থেকেই এসে পরিবারের সাথে থাকেন। পড়ে জানা যায় তিনি এবং তার পরিবারের সবাই করোনা আক্রান্ত। করোনা ভাইরাস যেন ক্রমশ শক্তিশালি হচ্ছে। আর তার মধ্যে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে করোনা আক্রান্ত সংখ্যা।আর এই পরিস্থিতিতে ভারোতেও আক্রান্ত প্রায় পাঁচ হাজারের এর বেশী।
প্রায় ৭৪ হাজার মানুষ এই রোগের কবলে পড়ে প্রাণ হারিয়েছেন এবং প্রায় ১৩ লক্ষ মানুষ আক্রান্ত হয়েছেন। দিল্লির নিজামুদ্দিন মারকাজে তবলিঘি জামাত যাওয়ার পর প্রায় ৯ হাজার মানুষ চিন্তা আছেন। যাঁদের মধ্যে বেশিরভাগ মানুষের শরীরেই গেড়ে বসেছে COVID-19। যার জেরে আরও আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে।
আর আক্রন্ত আরো বাড়তে পারে। দিল্লী পুলিশ জানতে পেরেছে যে, মরকজে প্রায় ১৬০ মৌলবি ছিল যাঁদের মধ্যে করোনা ভাইরাসের লক্ষণ দেখা গেছিল। এই কথা দিল্লী পুলিশ আর দিল্লী সরকার দুই পক্ষের কাছেই লোকান হয়েছিল। আর সেই সময় এর আশঙ্কা সেন্ট্রাল এজেন্সি গুলোর মাথায় এসেছিল। আর এই কারণে ব্যুরো অফ ইমিগ্রেশন বিদেশীদের ক্ষেত্রীয় পঞ্জিকরণ কার্যালয়ে অনেকবার সার্কুলার জারি করে ডেকেছিল। আর বিদেশীদের মেডিকেল পরীক্ষার জন্য বলা হয়েছিল। শোনা যাচ্ছে যে, ইচ্ছে করে ওদের পরীক্ষা করানো হয়নি।
নভেল করোনা ভাইরাস ত্রাস এখন সবাইকে দিন রাত আতঙ্কের মধ্যে দিয়ে তাড়া করে বেড়াচ্ছে। চীন থেকে ছড়িয়ে পড়া করোনা ভাইরাস ইতিমধ্যে মৃত্যু দূত হয়ে এসে পৌঁছেছে পৃথিবীতে। প্রায় সব দেশ এখন করোনা আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছে। দিন থেকে রাত আর রাত থেকে দিন যে কখন চলে যাচ্ছে টা বোঝার উপায় নেই। কারণ বিপদ থেকে বাঁচতে এখন সবাই গৃহ বন্দী।