বাংলা হান্ট ডেস্কঃ কথাটি শোনার পরে হয়তো আপনার বিশ্বাস নাও হতে পারে। আপনি হয়তো ততক্ষণে গলাধঃকরণ করে ফেলেছেন সেই মাংস। যখনই খবরটি বিস্তারিত পড়বেন তখন হয়তো আপনার মনে করতে পারে বিভিন্ন খাবার দোকানের কথা। কিন্তু অবাক হবার কিছু নেই এমনই ঘটনার সাক্ষী থাকল উত্তর দিনাজপুর জেলার রায়গঞ্জ।
কিছুদিন আগে সংবাদ শিরোনামে এসেছিল বিভিন্ন হোটেলের নাম। বড় বড় তারকা হোটেলগুলোতে বিড়ালের মাংস রান্না করে খাওয়ানো হচ্ছিল। কিন্তু এবার উঠে আসলো প্রাণিজগতের অপর নাম পক্ষীর নাম। ঝাড়ুদার পাখি নামে পরিচিত। আর এবার তার মাংস বিক্রি হচ্ছে রমরমিয়ে । এ কেমন যুগে বাস করছে মানুষ।?আর এমনই ঘটনা সন্ধান পেল রায়গঞ্জ। উত্তর দিনাজপুর জেলার রায়গঞ্জ এ এমন ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে এলাকাজুড়ে।
কিন্তু এই কাক ধরার বিষয়টিও সিনেমা জগতের মতনই অনেকেই হয়তো চক্ষু চড়কগাছ হতে পারে। কিভাবে ধরা হতো এই কাক? আর কিভাবে ছড়িয়ে পড়তো শহরের বিভিন্ন অঞ্চলে? সন্দেহটা হয় এক ব্যক্তির, যখন পূর্বপুরুষের স্মরণের কথা বলে দুই ব্যক্তি খাবার খাওয়াচ্ছিল কাকদের ৷ এরপরই এক এক করে অসংখ্য কাক মরতে শুরু করে ৷ এমন ঘটনা সামনে আসতেই নজরদারি শুরু করেছে প্রশাসন। তবে সাধারণ মানুষের মধ্যে এখনো সেভাবে পৌঁছায়নি বার্তাটি।
এমনটাই ঘটেছে রায়গঞ্জের শ্যামপুর হাট এলাকার কলোনিতে ৷ ঘটনায় দু’জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ ৷ ধৃত দুই ব্যক্তি কাছ থেকে ১৫০টি মৃত পাখিও উদ্ধার হয়েছে বলে পুলিশ সূত্রে খবর ৷