খেজুর খেতে অল্প বিস্তর অনেকেরঈ ভালো লাগে । তাই অনেকেই খালি পেটে খেজুর খান। আবার চাটনি তে মিশিয়ে খান খেজুর। খাবারে সময় অনেকেই শরীরের পুস্টিগুন বাড়াতে কায় খেজুর। খেজুরে থাকে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার । এটি হজমশক্তি উন্নত করে। আর হজম ভালো হলে কোষ্ঠকাঠিন্য হয় না।
প্রতিদিন খেজুর খেলে হজমজনিত সমস্যা থেকে থেকেও মুক্তি মেলে। পাকস্থলীর ব্যথা এবং গ্যাসের সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে পারে খেজুর। খেজুরে থাকে অনেক উপাদান তা আমাদের দেহের জন্য বেশ উপকারি । অনেকেই বাচ্চাদের টিফিনে দেন জখেজুর । খেজুরে থাকা ম্যাগনেসিয়ামে অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি রয়েছে যা হৃদরোগ , নিয়োপ্লাজিয়া এবং অ্যালজাইমার্স জাতীয় রোগ কমাতে সাহায্য করে।ম্যগনেসিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণেও কাজ করে।
খেজুরে উপস্থিত পটাসিয়াম অতিরিক্ত রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। হাই ব্লাড প্রেসারে এতটি খেলে বেশ উপকার মেলে । খেজুরে প্রচুর আয়রন থাকে আর তাই রক্তাল্পতার চিকিৎসার জন্য এটি দারুন। । নিয়মিত খেজুর খেলে শরীরে আয়রনের ঘাটতি কমে । রক্তাল্পতা কমে যেতে পারে । খেজুর যৌনশক্তি বৃদ্ধিতেও কার্যকরী।এসট্রাডিওল এবং ফ্লাভোনয়েড খেজুরগুলিতে পাওয়া যায় যা শুক্রাণুর সংখ্যা বাড়ায় সহায়তা করে তাই এটি বেশ কাজে দেয়। খেজুরে থাকে ফ্লুরিন।
এটি এমন একটি রাসায়নিক যা দাঁত থেকে প্লাক সরিয়ে গর্ত হওয়া বন্ধ করে। রাতের অন্ধত্ব থেকে মুক্তি পেতে খেজুরের পেস্ট তৈরি করে চোখের চারপাশে লাগালে বেশ আরাম পাওয়া যেতে পারে । আর ত্বক এবং চুল ভালো রাখতে এর জুড়ি নেই ।কারন খেজুরে থাকে ভিটামিন বি ৫ স্ট্রেচ চিহ্নগুলি দূর করতেও কার্যকরী। খেজুরে পটাসিয়াম থেকে , হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি অনেকাংশে কমে জায়। তাই হার্টকে সুস্থ রাখতে প্রতিদিন খেজুর খাওয়া যেতেই পারে । এইবারে মনে রাখা দরকার তার একটা নিয়ম থাকা দরকার। তাই বলে সময় মতন না খেলে তা ক্ষতি হতে পারে ।