বাংলাহান্ট ডেস্ক: ‘যাঃ! অবশেষে ডিভোর্সটা হয়েই গেল’, নচিকেতা চক্রবর্তীর (Nachiketa Chakraborty) এই একটি পোস্টেই শোরগোল নেটপাড়ায়। বিনোদুনিয়ায় সম্পর্ক ভাঙা গড়ার গল্প নতুন নয়। সোশ্যাল মিডিয়াতেই অনেকে বিয়ে বা সম্পর্কে ইতি টানার ঘোষনা করেছেন। নচিকেতাও কি সেই পথেই হাঁটলেন? এত বছর পর স্ত্রী সুমিতার সঙ্গে ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে কি পুনরায় চিন্তা ভাবনা করছেন তিনি? ! অবশেষে ডিভোর্সটা হয়েই গেল’, নচিকেতা চক্রবর্তীর এই একটি পোস্টেই শোরগোল নেটপাড়ায়।
বিনোদুনিয়ায় সম্পর্ক ভাঙা গড়ার গল্প নতুন নয়। সোশ্যাল মিডিয়াতেই অনেকে বিয়ে বা সম্পর্কে ইতি টানার ঘোষনা করেছেন। নচিকেতাও কি সেই পথেই হাঁটলেন? এত বছর পর স্ত্রী সুমিতার সঙ্গে ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে কি পুনরায় চিন্তা ভাবনা করছেন তিনি?
সংবাদ মাধ্যমের প্রশ্নের জবাব এড়িয়ে গিয়েছেন নচিকেতা। তাই প্রশ্নটা ঘুরে গিয়েছে গায়কের মেয়ের দিকে। ‘ডিভোর্স’ পোস্টের নেপথ্যে কাহিনিটা কী? মেয়ে ধানসিঁড়ির কণ্ঠেও বাবার মতোই সুর। তিনি জানালেন, বাবা এমন কেন লিখেছেন তা তিনি বুঝতে পারছেন না। বাবা মায়ের সঙ্গে এক বাড়িতে থাকলেও নচিকেতার সঙ্গে এ বিষয়ে কোনো কথা হয়নি বলেই জানান ধানসিঁড়ি।
এই সময়ে গানের অনুষ্ঠান নিয়ে খুবই ব্যস্ত নচিকেতা। তাই এ ব্যাপারে কথা বলার সময়ই হয়ে ওঠেনি বাবা মেয়ের। আর মা সুমিতাকে জিজ্ঞাসা করলে উত্তর পেয়েছেন, ‘নিজের কাজ কর, তোকে এই নিয়ে ভাবতে হবে না’। শেষে ধানসিঁড়ি জানান, বাবা মা যদি সিদ্ধান্ত নিয়েও থাকেন তবে সেটা তাঁদের ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত।
যাবতীয় বিতর্কের শুরু নচিকেতার একটি পোস্ট থেকে। একটি ছবি শেয়ার করেছেন তিনি। সেখানে কালো রঙে লেখা ডিভোর্স। তার উপরে কোণাকুণি ভাবে টানা একটি লাল রঙের লাইন। ক্যাপশনে তিনি লিখেছেন, ‘যাঃ! অবশেষে ডিভোর্সটা হয়েই গেল’।
আচমকা এমন পোস্ট দেখেই অবাক নচিকেতা ভক্তরা। কমেন্ট বক্সে নামে প্রশ্নের ঢল। বেশিরভাগেরই জিজ্ঞাসা, সত্যিই কি ব্যক্তিগত জীবনে সম্পর্ক ভাঙার ইঙ্গিত দিলেন তিনি নাকি আসন্ন নতুন কোনো গানের প্রচার কৌশল এটা? অনেকেই অবশ্য নতুন গান আসছে ভেবে আগাম শুভেচ্ছাও জানিয়ে দিয়েছেন। আবার কয়েকজন মন্তব্য করেছেন, ‘বৃদ্ধাশ্রম’ এর ডিভোর্স ভার্সন আসছে। সংবাদ মাধ্যমের তরফে প্রশ্ন করা হলে অবশ্য কিছুই খোলসা করেননি গায়ক। বরং জানিয়েছেন, বিষয়টা একান্তই ব্যক্তিগত।
Made in India