নিজস্ব সংবাদদাতা,নদিয়াঃ এক গৃহবধুর মৃত্যু ঘিরে চাঞ্চল্য নদিয়ার হরিনঘাটা থানা এলাকার দিঘল গ্রাম পঞ্চায়েতের নগরুখড়া মেদেএপাঠ পুর্বপাড়ায়।মৃতের নাম জ্যোস্না দাস (২৮)।সুত্রের খবর ৭ বছর বিয়ে হবার পর থেকে স্বামী এবং শশুর বাড়ির লোকজন পনের দাবীতে প্রায়সই জ্যোস্না দেবীকে মারধর করতো এমনটাই অভিজোগ মৃতের পরিবারের।
এমনকি শারিরীক ও মানসিক ভাবে জ্যোস্নাকে তার স্বামী প্রশান্ত দাস বাপের বাড়ি থেকে টাকা এনে দাও।মেয়ের অভাবের কথা তার পরিবারের সদস্যরা জানার পর প্রশান্তের হাতে মাঝে মধ্যে ২ থেকে ৫ হাজার টাকা দিয়েও ছিল।মৃতের বাবা দিন একজন দিনমজুর।পেশায় টোটো চালক প্রশান্ত গতকাল রাতে তার স্ত্রীর সাথে অশান্তি হয়।এরপর জ্যোস্না দেবীর নিথর দেহ ঘরে পড়ে থাকে।মৃতের পরিবার মেয়ের পাশের বাড়ির লোক মারফত খবর পেয়ে ছুটে আসে।তারপর জ্যোস্না দেবীকে কল্যানী জহরলাল নেহেরু হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসক তাকে মৃত বলে ঘোষনা করে।সঠিক কি কারনে এই খুন তা তদন্ত করে দেখছে হরিনঘাটা থানার পুলিশ।আজ অভিজোগ দায়ের করা হয় মৃতের পিরিবারের তরফে।
ঘটনার পর প্রশান্ত দাস ও তার পরিবারের লোকজন পলাতক।এখন পুলিশের ময়না তদন্তের দিকে তাকিয়ে মৃতের পরিবার।