ফের পুরভোট নিয়ে তৃণমূলকে চ্যলেঞ্জ বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষের

সামনেই পুরভোট আর তার জন্য জোরকদমে চলছে প্রস্তুতি। বাংলা কার দখলে যাবে সেই নিয়ে চলছে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই।  বিজেপি না তৃণমূল বাংলা কার রঙ্গে মাতবে সেই নিয়ে চলছে জবরদস্ত প্রস্তুতি। বলা যেতে পারে গেরুয়া না সবুজ আবির ছাপাবে বাংলাকে সেই নিয়ে চলছে প্রস্তুতি। একদিকে বিজেপির তালিকায় রউয়েছে হেভি ওয়েট সব নাম আবার অন্য দিকে সবুজ শিবির কম যায় না।

বাংলার বিজেপির সভাপতি  দিলীপ ঘোষ এদিন দাবি করেন যে বাংলায় ‘বুদ্ধিজীবীদের মুখোশ খুলতে কেউ এগিয় আসেননি। আমি করেছি। আমি কঠিন সত্যিটা বলতে ভয় পাই না।’ এসবের মধ্যেও তিনি আভাস দেন, যে সারা দেশে নাগরিকত্ব ইস্যুতে যাই ঘটে থাকুক বাংলায় এনআরসি লাগু করার দাবিতে তিনি বদ্ধপরিকর থাকবেন।

863317 dilip ghosh mamata banerjee

এদিন এক সাক্ষাৎকারে দিলীপ ঘোষ দাবি করেন, ‘বাংলার রাজনীতিতে আমি আসার আগে যাঁরা ছিলেন আমি তাঁদের থেকে রাজনীতির ভাষা শিখেছি, আর বাংলার মানুষ এখন আমার রাজনীতির ভাষা গ্রহণ করেছে।’ কারন ইতিমধ্যেই রাজ্যে দুই দলের মধ্যে দফায় দফায় চলছে প্রস্তুতি। আবার দুই দল শুরু করে দিয়েছে ব্যপক প্রচার। দুই দলের তালিকায় জুড়ে গেছে অনেক নতুন নাম। কিন্তু শুরু থেকেই কেন জানিনা বিজেপি পুরভোটকে পাখির চোখ করে রেখেছে। আর সেই জিনিসের ওপর নির্ভর করে তারা প্রচার চালাচ্ছেন এবার বাংলার ক্ষমতায় আসবে বিজেপি।

পাশাপাশি  দিলীপ বাবু বলেন “ ২০১৫ সালে আমাদের ৩০ শতাংশের কম কমিটি ছিল ৭৮০০ পোলিং বুথের প্রেক্ষিতে। এখন ৮০ শতাংশ বুথকে কেন্দ্র করে কমিটি রয়েছে। গত ৫ বছরে ৩৫০ জন কর্মী বাড়ি ছেড়ে বেরিয়ে সম্পূর্ণ সময় বিজেপিকে দিচ্ছেন। এরমধ্যে রয়েছেন আরএসএস স্বয়ং সেবকরাও”। এদিকে কিছুদিন আগেও মমতাকে বাক্যবানে শানিয়েছেন তিনি হাওড়া ময়দান থেকে তিনি মমতাকে নিশানা করে কটাক্ষ্য করেন । এবার শেষ অব্দি কি হবে তার জন্য অপেক্ষা করতে হবে ভোট পর্যন্ত।


সম্পর্কিত খবর