বাংলা হান্ট ডেস্ক”: চলো আমরা চাঁদের দেশে যাই/ চলো আমরা সময় থাকতে যে যার দেশের জাতীয় পতাকা / চাঁদের দেশের সবচেয়ে উচু পাহাড়টার/ চূড়ায় দিই উড়িয়ে আর মাটিকে করি সোনার চেয়ে দামি” বীরেন্দ্র চট্টোপাধ্যায় এই অধিকাংশে যে বার্তা দিয়েছেন তা যুদ্ধ নয় শান্তি চাই। কিন্তু পাকিস্তান তো শুধু তাই নয় তারা যুদ্ধকে যেন বারবার করে নিজের কোলে বসিয়ে নিতে চায়।
এইবার উত্তপ্ত পৃথিবী থেকে কবি মনুষ্যহীন চাঁদের মাটিতে ওড়াতে চেয়েছেন জাতীয় পতাকা। কিন্তু পাকিস্তান যেন নিজের দেশের মাটি নয় বারবার অন্যের দেশের মাটিতে নিজের জাতীয় পতাকা উঠাতে চায়। এই জন্য তারা বারবার করে সংঘর্ষবিরতি চুক্তি লঙ্ঘন করে চলেছে। বারবার ভারতের ভূভাগে আক্রমণ চালাচ্ছে আতংবাদি গোষ্ঠী দ্বারা। প্রমাণ করলেও তারা অস্বীকার করছে। কিন্তু বর্তমান সরকার যে কতটা কঠোর তাদের হয়তো আর অজানা নয়। তাই তো কখনো ভয়ে বা কখনো নিজের সম্মান রক্ষার্থে হুংকার দিচ্ছে ঠিকই, কিন্তু তা বাস্তবে প্রতিফলন করতে তারা ব্যর্থ। এবার তারই প্রমাণ পাওয়া গেল আমার এক ঘটনায়একি সাথে ৪-৫ জন পাক সেনা নিহত হয়েছে বলেও খবর। ধ্বংস হয়েছে ৪ টি পাক লঞ্চপ্যাড। কাশ্মীরের তংধর সেক্টরের উল্টোদিকে পাক অধিকৃত কাশ্মীরের নীলম ঘাটেই গজিয়ে উঠেছিল ওইসব জঙ্গি ঘাঁটি।
এখনও পর্যন্ত পাওয়া খবর অনুসারে, সেনার গুলিতে আহত হয়েছে কমপক্ষে ১০-১৫ জন জঙ্গি। রবিবার ভোর থেকে তংধর সেক্টরে সংঘর্ষ বিরতি চুক্তি লঙ্ঘন করে গোলাগুলি চালাতে থাকে পাকিস্তানি সেনা। পাক গুলিতে ২ জওয়ান ও সাধারণ নাগরিক নিহত হন এখন কথা হচ্ছে পাকিস্তান তো তাদের নিজের দেশেই ইমরান খানের সমালোচনায় বিদ্ধ।
অন্যদিকে সারা বিশ্বে যে সমস্ত সন্ত্রাসবাদি কার্যকলাপ ঘটছে তার কিছুটা স্বাদ বছরের অভিজ্ঞতা ভারতেরও আছে সন্ত্রাসবাদ নিয়ে তার ভয়াবহতা নিয়ে। ভারত সরকার বহুদিন ধরে বিশ্ববাসীর দৃষ্টি আকর্ষণ করছে। সে দৃষ্টি আকর্ষণে বিশেষ ফল না হলেও বর্তমানে তা পাকিস্তানকে হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছে। ভারতের সাথে আতংবাদি হামলা করলে ভারত তার হাড়-কঙ্কাল বের করে ছাড়বে তা বর্তমান পরিস্থিতি প্রমাণ।