বাংলা হান্ট ডেস্ক : প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর প্রথমবার আমেরিকা সফরে গেলেন তিনি। এবং ট্রাম্পের দেশের দ্বিতীয়বার সফররত মোদির আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে এক বড় সাফল্য। “নানা ভাষা নানা মত নানা পরিধান /বিবিধের মাঝে দেখ মিলন মহান” ভারতের বৈচিত্রের মধ্যে ঐক্য ছিল। একতা ছড়িয়ে গেল সদূর ভারত মহাসাগর আরব সাগর পেরিয়ে অন্য একটি দেশে।
ট্রাম্পের গলায় বন্ধুত্বর চেয়েও বড় এক সুর। দেখা গেল মঞ্চে যখন যোগব্যায়াম কাশ্মীরি, পাঞ্জাবি নৃত্য, তবলা তানপুরায় মহড়ায় মুখর হয়ে রয়েছে তখন ট্রাম্পের গলায় বাড়ছে দোতারার সুর।
“মোদীর নেতৃত্বে শক্তি বৃদ্ধি হয়েছে ভারতে, হোয়াইট হাউসের প্রকৃত বন্ধু হলো ভারত, সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে একসাথে কাজ করতে চাই, প্রতিরক্ষা একসাথে কাজ করতে চাই, ভারতের সাথে নিরাপত্তা চুক্তিতে আমেরিকার সংকল্পবদ্ধ, মোদিকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা, প্রবাসী ভারতীয়দের মধ্যে 33 শতাংশ বেকারত্ব কমেছে”।
“প্রবাসীদের জন্য সরকার আরো কাজ করতে চায়, শক্তিশালী দেশ কে দেখেছে ভারত মোদীর নেতৃত্বে, মোদির সঙ্গে কাজ করে গর্বিত, 3 কোটি মানুষের ক্ষমতায়ন করেছে মোদি, আপনাদের সাথে লাগাতার কাজ করে যাবো নতুন ইতিহাসের সাক্ষী করেছে ভারতকে, ৫০ হাজার মানুষের সামনে আসতে পেরে আমি গর্বিত।”