Elon Musk, স্পেস এক্স ও টেসলার মতো সংস্থার মালিক এই মুহুর্তে Amazon এর মালিক জেফ বেজোসকে (jeff bezos) টপকে বিশ্বের ধনীতম ব্যক্তি হয়েছেন। বৃহস্পতিবার বৈদ্যুতিক গাড়ি প্রস্তুতকারকের শেয়ারের দামে একটি 4.8% বৃদ্ধি ব্লুমবার্গ বিলিয়নেয়ার্স সূচকে ব্লজবার্গ বিলিয়নেয়ার্স সূচকে মাস্ককে সিংহাসনে বসিয়bezos, এর আগে বিল গেটসকেও টপকে দ্বিতীয় হয়েছিলেন তিনি।
করোনার কারনে এই বছরে কম বেশি প্রতিটি সংস্থারই আর্থিক ক্ষতি হয়েছে। তবে এক্ষেত্রে ব্যাতিক্রম এলন মাস্ক । বিশ্বব্যাপী আর্থিক মন্দার বছরে কয়েকগুন বাড়িয়ে নেন তিনি।
টেসলা, স্পেস এক্স এর মতো সংস্থার মালিক এলনের সম্পদ বেড়ে হয়েছে ১২ হাজার ৭৯০ কোটি ডলার। ১২ হাজার ৭৭০ কোটি ডলার সম্পদের মালিক বিল গেটসকে পিছনে ফেলে তিনি এই মুহুর্তে ২ নম্বরে। তালিকার প্রথমে রয়েছেন আমাজনের মালিক জেফ বেজোস। এই তালিকারই দশ নম্বরে রয়েছে রিলায়েন্স কর্ণধার মুকেশ আম্বানির নাম।
প্রতিবছরই ‘ব্লুমবার্গ বিলিওনেয়ার ইনডেক্স’ তৈরি করে বিশ্বের ধনীদের তালিকা। গত বছর মাস্ক ছিলেন এই তালিকার ৩৫ নম্বরে। এবার সেখান থেকেই রকেটের গতিতে এগিয়ে গিয়েছেন মাস্ক৷ মহামারির বছরে তিনি প্রায় ১০ হাজার ৩০ কোটি ডলার বাড়িয়ে নিয়েছেন। এই বছর যে ৫০০ কোটিপতির নাম এই তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হয়েছে তাদের মধ্যে কেউই এতটা বাড়াতে পারেন নি সম্পদের পরিমান।
বিশ্বব্যাপী আর্থিক মন্দার বছরে কিভাবে এতটা এগিয়ে গেলেন মাস্ক? জানা যাচ্ছে মূলত শেয়ারের দামের ওপর নির্ভর করেই এই উত্থান৷ টেসলার বাজার মূল্য এখন ৫০ হাজার কোটি ডলার। মাস্কের সম্পদের তিন-চতুর্থাংশই এই টেসলার শেয়ারের কারনে বেড়েছে। তার অন্য সংস্থা স্পেস এক্স এর তুলনায় টেসলার শেয়ারের দাম এই মুহুর্তে ৪ গুনের বেশি।