বাংলাহান্ট ডেস্ক: বাংলার টলিউড ইন্ডাস্ট্রি এখন বলিউডকেও টেক্কা দিচ্ছে। একের পর এক হাই বাজেটের ছবি করে সবাইকে রীতিমতো তাক লাগিয়ে দিচ্ছে টলিউড। পাশাপাশি অভিনয় দক্ষতার জোরে জাতীয় পুরস্কারও ছিনিয়ে আনছেন বাংলার অভিনেতা-অভিনেত্রীরা। সেই তালিকায় রয়েছেন বর্ষীয়ান থেকে শুরু করে নবাগত অভিনেতা সকলেই।
তবে টলিউড ইন্ডাস্ট্রি বলতে যে শুধু বড়পর্দাকেই বোঝায় তা কিন্তু নয়। টলিউড মানে বড়পর্দা ও ছোট পর্দা দুটোই। টেলিভিশন দুনিয়া দিনের পর দিন এগিয়ে চলেছে। বড়পর্দার পাশাপাশি বাড়ছে টেলিজগতও। সেই সঙ্গে উঠে আসছেন একের পর এক প্রতিভা। এমন অনেকেই আছেন যারা প্রথমে টেলিভিশন থেকে কাজ শুরু করলেও পরে পা রেখেছেন সেলুলয়েডের পর্দায়। এখন তারা রীতিমতো সফল তারকা। এমনই কয়েকজন সফল টেলিভিশন তারকার নাম দেখে নিন এক নজরে যাদের আয় সর্বাধিক।
ইন্দ্রানী হালদার, টেলিভিশনে রীতিমতো জনপ্রিয় নাম। তাঁর ছোট পর্দায় পারিশ্রমিক মাসিক ৫ লক্ষেরও বেশি। অপর জনপ্রিয় অভিনেত্রী মনামী ঘোষের মাসিক আয় ও পাঁচ লক্ষের আশেপাশে। কম যান না মানালি দেও। তাঁরও মাসিক আয় ৫ লক্ষ। পিছিয়ে নেই অভিনেতারাও। ধারাবাহিকের পরিচিত মুখ ঋষি কৌশিক। তাঁরও মাসিক আয় ৫ লক্ষের আশেপাশে। নীল ভট্টাচার্য ধারাবাহিকের অন্যতম পরিচিত ও সফল মুখ। পারিশ্রমিকে এগিয়ে রয়েছেন অন্যান্য অনেক আভিনেতা-অভিনেত্রীদের থেকেই। কম যান না তাঁর বান্ধবীও। তৃণা সাহার পারিশ্রমিকও মাসে ৫ লক্ষ বা তার কিছু কম।
যিশু সেনগুপ্ত, ছোটপর্দা ও বড়পর্দা দুটোতেই সমান স্বচ্ছন্দ্য তিনি। ছোটপর্দা থেকে তাঁর বার্ষিক আয় ১ কোটির বেশি। অভিনেত্রী অপরাজিতা আঢ্যরও ছোটপর্দা থেকে বার্ষিক আয় ১ কোটির কাছাকাছি। তালিকায় রয়েছেন বিসিসিআই সভাপতি সৌরভ গাঙ্গুলীও। ছোট পর্দা থেকে তাঁর আয় বার্ষিক ১ কোটিরও বেশি। দিদি নাম্বার ওয়ান রচনা ব্যানার্জি ছোট পর্দা থেকে রোজগার করেন বার্ষিক প্রায় ১ কোটি টাকা।