উদয়ন বিশ্বাস, টালা ঃইতিমধ্যে উড়িষ্যা সহ বাংলাদেশ চোখে পড়ার মতো ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। এখনো না জানা গেলেও প্রচুর ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে সূত্র মারফত জানা যাচ্ছে।
ইতিমধ্যে উড়িষ্যা ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে প্রশাষন সূত্রের খবর। কলকাতা ঝড়ের গতিবেগ মাঝরাতে বাড়তে পারে বলে সূত্র মারফত জানা যাচ্ছে। সেখানে ঝড়ের গতিবেগ ১৫০ কিলোমিটার বেগে ঝড় হতে পারে বলে জানা যাচ্ছে। কঠোর পদক্ষেপ নিতে চলেছে কলকাতা পৌরসভা। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রয়েছেন খিদিরপুরে, সেখানে ঝড়ের ও আবহাওয়া খবর নিয়ছে বলে জানা যাচ্ছে। ইতিমধ্যে কলকাতা পৌরসভার মেয়র ববি হাকিম ১৪৪ ওয়ার্ড নজর রেখেছে। এছাড়া শহরের পার্শ্ববর্তী যে পৌরসভাগুলো আছে সেখানে স্পেশাল কন্ট্রোল রুম খোলা হয়েছে এবং নজর রাখা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন ববি হাকিম।
তারা ২৪ঘন্টা নজর থাকবেন এবং ঝড়ের দাপট যাতে না হয় সেদিকে নজর রাখা হচ্ছে। গভীর রাতে ফণী আসতে পারে। কলকাতা পৌরসংস্থার১ নম্বর বরোতে আসেন এবং পর্যালোচনা করে দেখেন ববি হাকিম। সেখানে উপস্থিত ছিলেন কলকাতা পৌরসংস্থা ডেপুটি মেয়র অতীন ঘোষ এবং এক নম্বর বরো চেয়ারম্যান তরুণ সাহা, বলেন সারা রাত ডেপুটি মেয়র এবং বরো চেয়ারম্যান নজরে থাকবেন এবং ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট গ্রুপ তারা সব সময় সজাগ থাকবে।
যদি কোন বিপদের সম্মুখীন হয় তাহলে মোকাবেলা করতে প্রস্তুত বলে জানিয়েছেন ববি হাকিম। কিন্তু প্রশ্ন উঠছে মেয়র, ডেপটি মেয়র, বরো চেয়ারম্যান মানুষের পরিসেবা দিতে কষ্ট করছে। সেই সময় তরুন সাহা ছাড়া আর কেন পৌরপিতিনিধিকে দেখা গেলো না। তা হলে কি রাতে মানুষের দায় শুধু মেয়র, ডেপুটি মেয়রের। মমতা ব্যানার্জী যখন কষ্ট করে রাজ্যে মানুষের কথা চিন্তা করছে, তখন হয়তো সাধারন মানুষের কষ্ট ভুলে ফনীর ঠান্ডা আবহাওয়া ঘুমাছে পৌরপিতিনিধিরা৷