প্রতিদিন দুপুরে খাওয়ার পর নিয়মিত ফল খাওয়ার অভ্যাস অনেকেরই আছে।তবে এই অভ্যাস খারাপ নয় বরং ভালো। একগাদা ভাত না খেয়ে কম ভাত খেয়ে ফল খেলে শরীরে প্রোটিন আর ভিটামিনের চাহিদা মিটবে। শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বাড়বে।ফলের উপকারিতা অনেক যেহেতু ফল আমরা কাঁচা খেতে পারি সেক্ষেত্রে ফলের গুন নষ্ট হওয়ার সম্ভবনা থাকেনা। ফলের মধ্যে থাকা খাদ্যগুন আমাদের শরীরে শক্তি গড়ে তোলে।সকালে জল খাবারের সময় অনেক ক্ষেত্রে রুটি বা কর্নফ্লেক্স এসব খাওয়ার পর শেষপাতে ড্ৰাই ফ্রুট খেতে অসুবিধা নেই।
তবে যদি কারো শারীরিক সমস্যা থাকে সেক্ষেত্রে তাকে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে তারপর খাওয়া উচিৎ। কারো ক্ষেত্রে ফল খেতে ভালো না লাগলে তারা ফল পিষে জুস্ বানিয়ে খেতে ভালো লাগবে। কিন্তু ফলের রসে চিনি মেশালে তার উপকারিতা আর থাকেনা। আর এখন শীতকালে খাওয়ার পর দুপুরে ফ্রুট চাটনি খাওয়া যেতেই পারে।চাটনীর মধ্যে বিভিন্ন ফল দিয়ে তা খেলে তার গুন বজায় থাকে আর খেতেও দারুণ লাগে। ফল খেতে ভালোবাসা না থাকতে পারে কিন্তু ফল খেলে যে শরীর ভালো থাকবে সেটা নতুন করে বলার নেই। আর শরীরকে সুস্থ রাখতে আজ থেকেই শুরু করুন ফল খাওয়া।
ছোট শিশু থেকে শুরু করে, কিশোর-তরুণ, প্রাপ্তবয়স্ক এমনকি বৃদ্ধদেরও নিয়মিতভাবে ফল খাওয়া উচিৎ এবং প্রতিদিন কিছু পরিমাণে হলেও ফল খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তোলা উচিৎ।আজকাল কার দিনে সকলেই ব্যস্ত এবং প্রয়োজনের খাতিরেই বাইরের ভাজাপোড়া এসব খাবার বেশী খেয়ে থাকেন। য়ার ছোটো শিশুরাও আজকাল বাইরের বিভিন্ন রকম মুখরোচক খাবারের প্রতি বেশি আগ্রহী হয়ে পড়ছে এবং তারা প্রতিদিনই সেসব খাবার খেতে চায়। কিন্তু, এসব খাবার রোজ খাওয়ার পরে শরীরের খুব ক্ষতি হচ্ছে। তাই এসব খারাপ খাবার না খেয়ে তার পরিবর্তে রোজ ফল খাওয়া খুব ভালো।
তৃণমূলের গৃহযুদ্ধ! কল্যাণের ‘মাথায় কার হাত!’ মন্তব্যের পাল্টা দিলেন তৃণাঙ্কুর