গণেশের ভক্তরা অধীর আগ্রহে গণেশ চতুর্থীর অপেক্ষায় রয়েছেন। এই বছর গণেশ চতুর্থী উত্সব 2 শে সেপ্টেম্বর থেকে 12 সেপ্টেম্বর পর্যন্ত খুব ধুমধামের সাথে উদযাপিত হবে। দেশজুড়ে গণেশোৎসবের প্রস্তুতি পুরোদমে চলছে। জম্মু ও কাশ্মীরে জনগণ 370 অনুচ্ছেদ অপসারণের পরে চলমান উত্তেজনার মধ্যে বাপ্পাকে স্মরণ করতে জড়ো হচ্ছে।
প্রতিবারের মতো এবারও গণপতি বাপ্পা মরিয়া ভারত-পাক সীমান্তে উল্লাস করবে। খবর আসছে যে, ভারত-পাক সীমান্তে মোতায়েনের জন্য মুম্বইয়ে গণেশের প্রতিমা তৈরি করা হয়েছে এবং শিগগিরই সেটা জম্মু ও কাশ্মীরের উদ্দেশ্যে রওনা হবেন। এই মূর্তি পুঞ্চের সীমান্তে স্থাপন করা হবে বলে জানা গেছে। যেখানে সেনার জওয়ানরা গণেশের পূজা করবেন।
জানিয়ে দি, ভারত-পাক সীমান্তে যিনি মূর্তি স্থাপনা করে প্রাণ প্রতিষ্ঠা করেন তিনি একজন মহিলা পন্ডিত। কিরণ ইশার, কাশ্মীরি পন্ডিত পুঞ্চে থাকেন। কিরণ আইশার বলেছিলেন যে তিনি বহু বছর ধরে এই উৎসবটি উদযাপন করে আসছেন, তিনি প্রতি বছর মুম্বই যান এবং গণপতির প্রতিমা পুঞ্চে আনেন, তারপর এটি সীমান্তে স্থাপন করেন। তিনি গণপতির মূর্তিটি ট্রেনে করে জম্মু ও কাশ্মীরে নিয়ে যান।
কিরণ জানিয়েছিলেন যে সীমান্তে প্রতিষ্ঠিত গণেশ জি’র নাম দেওয়া হয়েছে ‘সীমান্তের রাজা’। সীমান্তের রাজার পুজো করে সেনার জওয়ানদের মধ্যে উৎসাহ প্রদান করা হবে।কিরণ বলেছেন যে আমরা যখন গণপতি এই উত্সবটি উদযাপন করি তখন আমাদের সৈন্যদের মনোবল বৃদ্ধি পায় এবং নাগরিকদের মধ্যে সৌহার্দ ভাবনা বৃদ্ধি পায়।তাই সীমান্তের মানুষজনের কাছে গণেশ চতুর্থী খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটা দিন হিসেব পালিত হয়।
‘ভারত আজ পর্যন্ত অলিম্পিকে সোনা পায়নি …’ ভরা মঞ্চে বেফাঁস মমতা