বিশ্বভারতীর জন্য গুরুদেবের দৃষ্টিভঙ্গি ছিল আত্মনির্ভরতারঃ নরেন্দ্র মোদী

বাংলাহান্ট ডেস্কঃ বিশ্বভারতীর (Visva-Bharati) বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০০ বছর পূর্তি উপলক্ষে ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (narendra modi)। ১৯২১ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল এই বিশ্ববিদ্যালয়। প্রতিবছর এইদিনটিতে বড় করে পৌষ মেলা অনুষ্ঠিত হলেও, এবছর করোনা মহামারির কারণে সেই মেলা অনুষ্ঠিত হতে পারেনি।

করোনা মহামারির কারণেই বিশ্বভারতীর ১০০ বছর পূর্তি অনুষ্ঠানের আয়োজন হলেও, প্রধানমন্ত্রী তথা বিশ্বভারতীর আচার্য নরেন্দ্র মোদী ভার্চুয়াল মাধ্যমে এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত হলেন। অনুষ্ঠানের শুরুতেই ‘হে বিধাতা, দাও দাও মোদের গৌরব দাও’- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কবিতা পাঠ করেই অনুষ্ঠানের শুভ সূচনা করলেন প্রধানমন্ত্রী মোদী।

24a6742b0ece3471f99b8c51a0e3f262d7607aa8ce3ac3e487f27253c98278ac

অনুষ্ঠানে নিজের বক্তৃতা দিয়ে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী বললেন, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর যে স্বপ্ন দেখেছিলেন, তা সর্বোতভাবে পূরণের চেষ্টা করছে বিশ্বভারতী এবং শান্তিনিকেতন। গুরুদেবের চিন্তন, দর্শনের স্বার্থক রূপ হল এই বিশ্বভারতী। স্বাধীনতা আন্দোলন থেকে শুরু করে নব ভারতের নির্মাণে এই বিশ্বভারতী নানাভাবে দেশকে শক্তি জুগিয়ে এসেছে।

bbfdfb

প্রধানমন্ত্রী মোদী আরও বলেন, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের এই লক্ষ্য আত্মনির্ভর ভারতের মূল ভিত্তি। তিনি দেশের কৃষি, বাণিজ্য, শিল্প, সাহিত্যকে আত্মনির্ভর করতে চেয়েছিলেন। তাঁর এই ভাবধারাকে স্মরণে রেখেই আমাদের জীবন এগিয়ে যাওয়া উচিত। আদর্শ মানুষ তৈরির শিক্ষামন্দির হল এই রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বিশ্বভারতী। গ্রামীণ উন্নয়নেও এর ভূমিকা অনস্বীকার্য।

Smita Hari

সম্পর্কিত খবর