বাংলাহান্ট ডেস্ক : প্রাচীন ভারতের অন্যতম শ্রেষ্ঠ দার্শনিক ও চিন্তাবিদ ছিলেন আচার্য চাণক্য। আচার্য চাণক্য (Chanakya) মানুষের জীবন নিয়ে একাধিক দিক নির্দেশনা করে গেছেন। আজও অনেকেই মনে করেন আচার্য চাণক্যর (Chanakya) কথা বা নীতিগুলি অনুসরণ করলে জীবন সুখের হয়ে ওঠে। মানুষের জীবনের বিভিন্ন দিক সম্পর্কে আলোচনা করে গেছেন আচার্য চাণক্য।
চাণক্য (Chanakya) নীতি অনুযায়ী, স্বামী স্ত্রীর বয়সের পার্থক্য
তেমনই একটি হল একজন স্বামীর সাথে তার স্ত্রীর বয়সের পার্থক্য। মানুষের জীবনে বিবাহ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি অধ্যায়। বিবাহিত জীবন সম্পর্কে চাণক্য (Chanakya) বলে গেছেন একাধিক কথা। আচার্য চাণক্যর এই কথাগুলি মেনে চললে বিবাহিত জীবনে উপচে পড়বে সুখ। আজও সমাজে স্বামী ও স্ত্রীর বয়সের পার্থক্য নিয়ে রয়েছে নানান কৌতূহল।
আরোও পড়ুন : খরচ বাড়ল দার্জিলিং ঘোরার! অতিরিক্ত কত টাকা দিতে হবে পর্যটকদের?
অনেকেই জিজ্ঞাসা করে থাকেন যে স্বামী ও স্ত্রীর মধ্যে বয়সের পার্থক্য কত থাকা উচিত? আচার্য চাণক্য (Chanakya) মনে করেন আধ্যাত্মিকতার যোগাযোগ রয়েছে বিবাহের সাথে। রয়েছে সামাজিক ও ধর্মীয় সম্পর্ক। চাণক্যর মতে, বিবাহ এক ধরনের আধ্যাত্মিক অভিজ্ঞতাও বটে। বিবাহের মাধ্যমে স্বামী-স্ত্রী একে অপরকে মানসিক ও শারীরিকভাবে সন্তুষ্ট করে।
আচার্য চাণক্য বলেছেন স্বামী ও স্ত্রীর মধ্যে বয়সের পার্থক্য বেশি হওয়া উচিত নয়। যে পুরুষ শারীরিকভাবে সক্ষম সেই একমাত্র স্ত্রীর শারীরিক চাহিদা পূরণ করতে পারে। যদি স্বামী বৃদ্ধ হয় তাহলে সে স্ত্রীকে শারীরিকভাবে সুখ ও শান্তি দিতে পারে না। সেক্ষেত্রে স্ত্রী যদি সন্তুষ্ট না হয় তাহলে পর পুরুষের প্রতি আকর্ষণ বারে তার। এর ফলে নষ্ট হতে পারে বৈবাহিক সম্পর্ক।