‘আমি পড়ব না, বিয়ে দিয়ে দাও” বলল মেয়ে! শুনে রেগেমেগে বাবা দিলেন উত্তম-মধ্যম! ভাইরাল ভিডিও

বাংলা হান্ট ডেস্ক: বর্তমান সময়ে যত দিন এগোচ্ছে ততই বাড়ছে সোশ্যাল মিডিয়ার (Social Media) ব্যবহার। পাশাপাশি, প্রায় সকলের কাছেই এখন স্মার্টফোন (Smartphone) থাকার দৌলতে খুব সহজেই নেটমাধ্যমের নাগাল পাওয়া যায়। এমতাবস্থায়, দেশ-বিদেশের কোথায় কি হচ্ছে তা জানার পাশাপাশি বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সংবাদ এবং আপডেটও মিলতে থাকে নেটমাধ্যমের বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মগুলিতে।

শুধু তাই নয়, এছাড়াও সেখানে মেলে বিভিন্ন ভাইরাল (Viral) হওয়া সব ভিডিও। প্রতিদিনই বিভিন্ন প্রান্ত থেকে একাধিক কন্টেন্টের হাজার হাজার ভিডিও ভাইরাল হয়ে যায় সোশ্যাল মিডিয়ায়। যেগুলি সুযোগ পেলেই দেখতে পছন্দ করেন নেটিজেনরা। পাশাপাশি, অনেকে আবার মনোরঞ্জনের জন্যও এগুলিকে দেখতে থাকেন।

এমতাবস্থায়, এবার নেটমাধ্যমে সামনে এসেছে এক অদ্ভুত ভিডিও। যা ইতিমধ্যেই তুমুল ভাইরাল হয়ে পৌঁছে যেতে শুরু করেছে সকলের কাছে। যেখানে এক যুবতীকে তাঁর পরিবারের সদস্যদের কাছে বিবাহ নিয়ে নিজের মতামত প্রকাশ করতে দেখা গিয়েছে। এমনকি, পড়াশোনা ছেড়েই ওই যুবতী নিজে থেকেই বিয়ে করতে চায় বলে জানাতে থাকে। যা শুনে চক্ষু চড়কগাছ হয়ে যায় সবার।

কি দেখা গিয়েছে ভিডিওটিতে: মূলত, সম্প্রতি ভাইরাল হওয়া ওই ভিডিওটিতে দেখা গিয়েছে যে, একজন যুবতী তার পরিবারের সদস্যদের কাছে স্পষ্টভাবে জানিয়ে দেয় যে, সে পড়াশোনা ছেড়ে এবার বিয়ে করতে চায়। এমনকি, কলেজে পড়াশোনা বাদ দিয়েই সে বিয়ে করতে চায় বলেও জানিয়ে দেয় সে। এদিকে, মেয়ের কাছ থেকে এহেন কথা শুনে রীতিমতো চমকে যান তার বাবা-মা।

এমনকি, একটা সময়ে ওই কথা শুনে যুবতীর উদ্দেশ্যে রেগে গিয়ে তাকে প্রহার করতেও উদ্যত হন তার বাবা। এদিকে, এই ভিডিওটিই রীতিমতো ঝড়ের গতিতে ভাইরাল হতে শুরু করেছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। মূলত, পড়াশোনা বাদ দিয়ে ওই যুবতী যেভাবে তার বিয়ের জন্য পরিবারের সদস্যদের কাছে আর্জি জানিয়েছে তা দেখেই হাসির রেশ উঠেছে নেটাগরিকদের মধ্যে। শুধু তাই নয়, ভিডিওটি দেখতে রীতিমতো পাল্লা দিয়ে ভিড়ও বাড়াচ্ছেন সবাই। প্রতিবেদনটি লেখার সময় পর্যন্ত প্রায় ৫৮ হাজার জন ভিডিওটি দেখেছেন। সর্বোপরি, ভিডিওটির পরিপ্রেক্ষিতে নিজেদের প্রতিক্রিয়াও জানাচ্ছেন নেটিজেনরা।

Sayak Panda
Sayak Panda

সায়ক পন্ডা, মেদিনীপুর কলেজ (অটোনমাস) থেকে মাস কমিউনিকেশন এবং সাংবাদিকতার পোস্ট গ্র্যাজুয়েট কোর্স করার পর শুরু নিয়মিত লেখালেখি। ২ বছরেরও বেশি সময় ধরে বাংলা হান্ট-এর কনটেন্ট রাইটার হিসেবে নিযুক্ত।

সম্পর্কিত খবর