বাংলাহান্ট ডেস্ক: শুরু হতে না হতেই শেষ! কয়েকদিন আগেই পাপারাৎজির ক্যামেরা হাতেনাতে ধরেছিল ইব্রাহিম আলি খান (ibrahim ali khan) ও পলক তিওয়ারিকে (palak tiwari)। রেস্তোরাঁতে ‘ডেট’ সেরে বেরোনোর সময়েই ক্যামেরা বন্দি হয়েছিলেন দুজনে। পাপারাৎজি দেখেই তড়িঘড়ি মুখ লুকিয়েছিলেন শ্বেতা তিওয়ারির কন্যা। ভাইরাল ছবিতে ইব্রাহিমকেও বেশ অপ্রস্তুত দেখা গিয়েছিল।
এবার গুঞ্জন শোনা গেল, সেদিনের পর থেকে নাকি আর যোগাযোগ হয়নি দুজনের মধ্যে! সইফ আলি খান ও অমৃতা সিংয়ের ছেলে বাস্তবিকই লজ্জিত হয়েছিলেন পলকের কাণ্ড কারখানায়। শুক্রবার রাতে মুম্বইয়ের এক রেস্তোঁরা থেকে বেরোনোর সময়ে পাপারাৎজির লেন্সবন্দি হন পলক ও ইব্রাহিম। ক্যামেরা দেখে প্রথমটা মুখ লুকানোর চেষ্টা করলেও সফল হননি শ্বেতা কন্যা। একই গাড়িতে উঠেই রেস্তোরাঁ ছেড়ে বেরোতে দেখা যায় দুই স্টার কিডকে।
মুখ লুকানোর চেষ্টা করায় পলককে নিয়ে ট্রোলও হয়েছিল সোশ্যাল মিডিয়ায়। সূত্রের খবর, পলকের এমন কাজে ইব্রাহিম নাকি অপ্রস্তুত হয়েছিলেন। সেবারই প্রথম জনসমক্ষে দেখা গিয়েছিল দুজনকে। আর পলকের এই ‘শিশু সুলভ’ আচরণ একেবারেই পছন্দ হয়নি ইব্রাহিমের। অবশ্য ভাইরাল ভিডিওতে নিজেকে দেখে পলকও খুব লজ্জায় পড়েছিলেন। তারপর থেকেই আর যোগাযোগ করেননি তাঁরা একে অপরের সঙ্গে।
ছবি ভাইরাল হতেই তাঁদের সম্পর্ক নিয়ে কানাঘুঁষো শুরু হয়েছে নেটমাধ্যমে। দুজনের কাণ্ড কারখানা দেখে অনেকেই দাবি করেছেন, নির্ঘাৎ ইব্রাহিমকে ডেট করছেন পলক। যদিও বিষয়টা নিয়ে না তাঁরা মুখ খুলেছেন আর না কোনো মন্তব্য করেছেন শ্বেতা কিংবা সইফ।
অবশ্য সম্প্রতি অন্য একটি কারণে চর্চায় উঠে এসেছেন শ্বেতা তিওয়ারি। সম্প্রতি এক ওয়েব সিরিজের প্রচারে এসে এক বিতর্কিত মন্তব্য করে বসেন তিনি। শ্বেতা বলেন, “ভগবান জানেন আমার ব্রায়ের সাইজ”। বিষয়টা নিয়ে তীব্র বিতর্ক হতেই ক্ষমা চান অভিনেত্রী।