বাংলা হান্ট ডেস্ক: কাশ্মীর ইস্যু নিয়ে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর সিদ্ধান্তের পর থেকেই যুদ্ধের আবহ তৈরি করার সবরকম চেষ্টা করছে পাকিস্তান। ব্যালেস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা করাও হয়ছে পাকিস্তানের। কিন্তু ভারতের সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করার পর পাকিস্তানের অর্থনৈতিক কাঠামো ভেঙে গেছে পুরো।এদিকে নাকি যুদ্ধ করবে, অন্যদিকে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর ইমরান খানের অফিসেই বকেয়া লক্ষ লক্ষ টাকার বিদ্যুতের বিল। অবস্থা এমনই যে বকেয়া টাকা না মেটালে প্রধানমন্ত্রীর ভবনের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করার হুঁশিয়ারি দিচ্ছে পাকিস্তানের বিদ্যুত্ সরবরাহকারী সংস্থা ইসলামাবাদ ইলেকট্রিক সাপ্লাই কোম্পানি।শুধু প্রধানমন্ত্রীর দফতরেই নয়। বিদ্যুতের সংকট সারা পাকিস্তান জুড়েই প্রকট। গত কয়েক বছরে পাকিস্তানের বহু অঞ্চলেই দিনের প্রায় অর্ধেক সময় লোডশেডিং চলে।
পাকিস্তানের একাধিক সংবাদমাধ্যমের সূত্র অনুযায়ী, জুলাই মাসেই বকেয়ার পরিমাণ ছিল প্রায় ৩৫ লক্ষ টাকা। তবুও প্রধানমন্ত্রীর দফতর হওয়ায় বিদ্যুত্-সংযোগ বিচ্ছিন্ন করেনি বিদ্যুত্ সরবরাহকারী সংস্থা। চলতি মাসে সেই অঙ্ক বেড়ে প্রায় ৪১ লক্ষ টাকা হয়ছে। আইইএসসিও-এর এক আধিকারিক বলেন, “বহুদিন ধরেই প্রধানমন্ত্রীর দফতরে এই সমস্যাটা চলছে। আর সম্ভব নয়। দ্রুত বিল না মেটালে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হবে।”
সুতরাং এখন পাকিস্তান যুদ্ধ করবে না বিদ্যুতের বিল মেটাবে সেটা ভাবার বিষয়।
‘ভারত আজ পর্যন্ত অলিম্পিকে সোনা পায়নি …’ ভরা মঞ্চে বেফাঁস মমতা