হরিয়ানার ফতেয়াবাদে এক যুবক ১১ হাজার টাকার ব্যাগ নিয়ে বিল সংগ্রহ করতে বৈদ্যুতিক কর্পোরেশন অফিসে যান। কিছুদিন আগেই এই ঘটনা প্রকাশ্যে আসে আর এরপরেই ঘটে বিপত্তি। কারন খুচরো টাকা নিয়ে অনেকেই অনেক আপত্তি তুলে থাকেন। আর এত খুচরো টাকা দেখে বিদ্যুৎ বিভাগের কর্মীদের মধ্যে একটা দোটানা সৃষ্টি হয়। কারন খুচরো টাকা নিতে অনেকেই চায় না। বাস ট্রামের পাশাপাশি অনেক প্রতিষ্ঠানেই এই খুচরো টাকা নিয়ে সমস্যা দেখা দেয়।
ফতেহাবাদের বিধান রোডের বাসিন্দা কুলদীপের কাছে ৪৬ হাজার টাকার বিদ্যুতের বিল আসে। আর এরপরেই দেখা দেয় সমস্যা। কুলদীপের মতে তার মা সময়মতো তার বিদ্যুৎ বিল জমা দিচ্ছিলেন, কিন্তু জানুয়ারিতে বিদ্যুৎ বিলে গোলযোগের কারণে তার ৪৬হাজার টাকার বিল এসেছিল। েই ঝামেলা গুরুতর মোড় নিতেই উপভক্তা বিষইয়ক দপ্তরে জানানো হয়।এই বিলটি দেওয়ার জন্য, কুলদীপ ১১ হাজার খুচরো পয়সা পূর্ণ ব্যাগ নিয়ে বিদ্যুৎ বিভাগের অফিসে পৌঁছেছিলেন।কারন আদালতে শুনানি শেষে কুলদীপের বিল ৪৬ হাজার টাকা থেকে কমিয়ে ১১ হাজার টাকা করা হয়েছে।যেখানে বিদ্যুৎ বিভাগের কর্মকর্তারা মুদ্রা নিতে অস্বীকার করে বলেন যে ব্যাঙ্কটি বিল জমা দিতে হবে।
বিদ্যুৎ কর্পোরেশনের এসডিও, ধীরাজ কুমার আদালতে বলেছিলেন যে আমাদের কর্মীরা কয়েন নিতে অস্বীকার করেনি, পরিবর্তে তারা মুদ্রা যাচাই করতে এবং জমা দেওয়ার জন্য ব্যাংকে যান।বিদ্যুৎ বিভাগের আধিকারিকদের উপর ক্ষুব্ধ হয়ে কুলদীপ আবার আদালতের কাছে যাওয়ার আবার অন্যদিকে পরিস্থিতি ঘুরে যায়। সব মিলিয়ে পরিস্থিতি এখন অন্যদিকে ঘুরে গেছে।