করোনা ভাইরাস লড়ার জন্য অনেক লোক, কর্পোরেট, স্টার্টআপস তাদের সহায়তা করার জন্য হাত বাড়িয়ে দিচ্ছে।এমনিতেই নয়ডায় শচীন পাওয়ার, সুনীল নগর, অনুজ কসানা, রাজীব মাভী ও দেবেন্দ্র খরি এনারা ফেস শিল্ড বানিয়েছে। করোনা এই মহুর্তে প্রায় পনেরো হাজারের বেশি মানুষকে আক্রমণ করেছে তার মধ্যে অনেক মানুষ মারা গেছে অনেকে সুস্থ হয়েও গেছে।
শচীন পাওয়ার তিনি বলেন “করোনার ভাইরাসের খবর আসতে শুরু করেছে, তখন থেকে আমার এবং আমার কয়েকজন বন্ধু এই সবার খারাপ খবর দেখছিলাম। আমি অনুভব করেছি যে দেশের নাগরিক হিসাবে, দেশের এই কঠিন সময়ে আমাদের সহায়তারও একটি দায়বদ্ধতা রয়েছে।দলের আরেক সদস্য জানান মেডিকেল সায়েন্সের স্টেট ইনস্টিটিউটকে দিয়েছিলাম এই কিট। তাঁর কাছ থেকে অনুমোদন পাওয়ার পরে তিনি স্বাস্থ্য বিভাগে কর্মরত কয়েকজন সহকর্মীকে নিয়ে যান। সেখান থেকে প্রাপ্ত প্রতিক্রিয়াও ইতিবাচক ছিল। আর এবার সব ভালো মতন হলেও সবাইকে প্রদান করাও সম্ভব হবে।
আবার অন্য দিকে এরকম একটি গ্রুপ বোসন মেশিনস – মুম্বাইয়ের একটি 3ডি প্রিন্টিং স্টার্টআপ নতুন জিনিস বানিয়েছে । এই স্টার্টআপটি দুই ইঞ্জিনিয়ার ভাই অর্জুন এবং পার্থ পঞ্চাল শুরু করেছিলেন। এর মধ্যে তাদের সাহায্য করে জসলোক হাসপাতালের ডাঃ স্বপ্নিল পরীখ।
তিনি বলেন এই বছরের জানুয়ারি থেকে আমি করোনার ভাইরাস সম্পর্কে পড়ছি। একজন চিকিত্সা পেশাদার হিসাবে আমি জানতাম যে এই রোগটি সারা বিশ্ব জুড়ে খুব দ্রুত ছড়িয়ে পড়বে এবং অতএব জরুরী পরিকল্পনা প্রয়োজন ছিল। “তিনি মুম্বাই-ভিত্তিক একটি সংস্থার সন্ধান করছিলেন যা লড়াইয়ে অবদান রাখতে চেয়েছিল এবং বোসন মেশিনে তার অনুসন্ধান বন্ধ হয়েছিল।এটি মুখ, চোখ, নাক এবং চিবুক সহ বেশিরভাগ মুখকে ঢাকে। বিভিন্ন ডিজাইনে কাজ করতে এবং পাঁচ থেকে আট ডাক্তারদের প্যানেল দিয়ে ফেস শিল্ডের নকশা চূড়ান্ত করা হ্যাঁ মাত্র তিন দিনেই।