বাংলাহান্ট-
কাশ্মীরের ৩৭০ধারা ও ৩৫ এর এ ধারা তুলে নেওয়ার পর হঠাৎই কিছু মৌলবাদী সংগঠন বাংলাদেশ তারা ভারতের বিরুদ্ধে পথে নামল। বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা সূত্রের খবর কিছু মৌলবাদী সংগঠন চায়না কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারা তুলে নেয়া হোক।
তারা মনে করে যদি ৩৭০ ধারা তুলে নেয়া হয় তাহলে মুসলিমদের উপর অত্যাচার করা হবে কিন্তু বাস্তবে মোদি সরকার তা করেনি।
মোদি সরকার মানুষের স্বার্থে এবং কাশ্মিরবাসীর সাথে সেখানে একাধিক উন্নয়নের বার্তা দিয়েছেন এবং আগামী ডিসেম্বরে সেখানে শিল্প সম্মেলন হবে যাতে সারা বিশ্বের একাধিক ব্যক্তিরা ব্যবসা করতে পারে।
কাশ্মীর কে নতুন ভাবে দিশা দেখাচ্ছে নরেন্দ্র মোদী সেই মোদির স্বপ্নকে আরও ত্বরান্বিত বাস্তবায়ন করতে এগিয়ে চলেছে বিজেপি ও তাদের সরিখ দল গুলি।
তারা ইতিমধ্যে ৮০টা জঙ্গিকে গৃহবন্দি করে রেখেছে এবং তারা কেন অসামাজিক কাজে যুক্ত ছিল তার তথ্য নিচ্ছে ভারতীয় গোয়েন্দা ইতিমধ্যে ভারতবর্ষের অত্যন্ত জনপ্রিয় শিল্পপতি মুকেশ আম্বানি হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করবে বলে জানা গেছে এবং সেখানে ইকোট্যুরিজম থেকে শুরু করে একাধিক প্রকল্পে কথা ঘোষণা করেন ভারত, যখন কাশ্মীর ইস্যু নিয়ে আনন্দে আত্মহারা সেই সময় ঢাকার রাজপথে বাংলাদেশী কিছু মৌলবাদী সংগঠন তারা ভারতের বিরুদ্ধে পথে নামল এখন স্বাভাবিক ভাবে প্রশ্ন উঠছে হঠাৎ কেন তারা কাশ্মীর ইস্যু নিয়ে ভারতের বিরুদ্ধে গর্জে উঠল?
কাশ্মীর ইস্যুতে ভারতের সম্পূর্ণ নিজস্ব অভ্যন্তরীণ বিষয় সূত্র জানাচ্ছে মৌলবাদী সংগঠন গুলো প্রকাশ্যে ভারতকে হিংসার বিষ ছড়ানোর বার্তা দিচ্ছেন তাহলে কেন বাংলাদেশ সরকার বাংলাদেশের একাধিক পরিষেবা ভারতের থেকেই পায় তাহলে বাংলাদেশ সরকার কেন কোন পদক্ষেপ নিচ্ছে না।
এখন মৌলবাদী সংগঠনের দাবি তাদের একাধিক মুসলিমদের কাশ্মীরে হত্যা করা হচ্ছে কিন্তু বাস্তবে মুসলিমরা ঈদের নামাজ পড়েছে রাস্তাঘাটে বেরিয়েছে এবং নরেন্দ্র মোদির
এই ধারাকে সমর্থন করেছে কাশ্মীর ইস্যু নিয়ে পাকিস্তান একদিকে যেমন কোণঠাসা তেমনি বাংলাদেশ কেউ কোন ঠাসা করার চক্রান্ত শুরু করছে ভারত এখন প্রশ্ন হচ্ছে ভারতের বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী কেন এই বিষয়ে কোন ইতিবাচক পদক্ষেপ নিচ্ছেন না