লকডাউনের সময়ও সমুদ্রে ভেসে জলসীমা রক্ষা করা থেকে শুরু করে উপকূলের উপর নজরদারি চালাচ্ছে নৌসেনার গুটিকয়েক যুদ্ধজাহাজ।মোদী করোন ভাইরাস মহামারী মোকাবেলায় জরুরি অবস্থা পরিস্থিতি তহবিলের (প্রধানমন্ত্রী-কারেস) প্রধানমন্ত্রীর নাগরিক সহায়তা এবং ত্রাণ স্থাপনের ঘোষণা করেছিলেন।
ভারতের মানুষদের পাশে সাহায্যের হাত বাড়ালেন সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী এবং ভারতীয় বিমান বাহিনী এবং প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের কর্মীরা। দেশের করোনভাইরাস নিয়ে এখন খুব খারাপ পরিস্থিতি।
আর এই লড়াইয়ে সহায়তার জন্য প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী যে ত্রাণ তহবিলের জন্য ঘোষণা করেছিলেন, তাতে নৌ সেনারা সাহায্য করেছিলেন। আর এই পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার জন্যে নৌ সেনারা নির্দিষ্ট দূরত্ব মেনে কাজ করে যাচ্ছে। কেউই অসুস্থ হলে বা জ্বর হলে তার চিকিৎসার যাতে কোনো ত্রুটি না হয় সেইজন্য ২০ জনের একটি টিমকে বিশেষভাবে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে।
আর কোনোরকম ভাবে যাতে কোনো অসুবিধা না হয় সেই জন্যে এই টিমটি প্রতিনিয়ত নৌসেনা আধিকারিক, কর্মী ও তাঁদের পরিবারের লোকেদের শরীর পরীক্ষা করছেন। যারা ছুটিতে ছিলেন তাদের বাড়িতেই থাকার নির্দেশ দেওয়ার হয়েছে। আইএনএস নেতাজি সুভাষ নৌসেনা ঘাঁটি থেকে স্যানিটাইজ করে পাঠানো হচ্ছে যুদ্ধজাহাজগুলিতে। যাতে কোনো ভাবেই করোনা না ছড়ায়।প্রায় ৭৪ হাজার মানুষ এই রোগের কবলে পড়ে প্রাণ হারিয়েছেন এবং প্রায় ১৩ লক্ষ মানুষ আক্রান্ত হয়েছেন।করোনা ভাইরাস যেন ক্রমশ শক্তিশালি হচ্ছে। আর তার মধ্যে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে করোনা আক্রান্ত সংখ্যা।আর এই পরিস্থিতিতে ভারোতেও আক্রান্ত প্রায় পাঁচ হাজারের এর বেশী।