বিশ্ব যদি আতঙ্কবাদ দমন শিখতে চাই তবে অবশ্যই তা ইজরায়েলের থেকে শেখ উচিত। যারা ছোট একটা দেশ হয়েও আতঙ্কবাদের জন্য নো টলারেন্স নীতি পালন করে। সম্প্রতি ইজরায়েল আরো একবার আতঙ্কবাদ দমনে নেমে পড়েছে। ১২ নভেম্বর ইজরায়েল ফিলিস্তিনের সবথেকে বড়ো আতঙ্কবাদীকে উড়িয়ে দিয়েছিল। যারপর গাজা থেকে আতঙ্কবাদীরা ইজরায়েলের উপর মিসাইল দেগেছিল। ফলস্বরূপ ইজরাল সেনা এখন আতঙ্কবাদীদের বোমা বর্ষণ শুরু করে দিয়েছে।
ইজরায়েল আবু-আল-আতা নামের কুখ্যাত আতঙ্কবাদীকে শেষ করার পর প্রায় ৩৪ টি আতঙ্কবাদীকে শেষ করেছে।ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতিনয়াহু বলেন আবু-আল-আতার নেতৃত্বে আতঙ্কবাদীরা পুরো ইজরায়েল ধ্বংস করার পরিকল্পনা করেছিল।আবু-আল-আতার মারা পড়লে ফিলিস্তিনের আতঙ্কবাদীরা হুমকি দিয়েছিল যে তারা ইজরায়েল এর উপর ২০০ টি মিসাইল দ্বারা আক্রমন করবে।
ফিলিস্তিনের আতঙ্কবাদীরা রকেট প্রক্ষেপ করলে ইজরায়েলের রাজ মার্গের উপর সেই রকেট পড়ে। বেশকিছু ঘর বাড়ি, গাড়ি, ক্ষতির সম্মুখীন হয়। এরপর পাল্টা একশন শুরু করে ইজরায়েল। শুরু হয় দুই পক্ষের সংঘর্ষ , যাতে ৩৪ জন ফিলিস্তিনি মারা পড়ে। ইজরায়েলের একশন দেখে ফিলিস্তিন এখন যুদ্ধ বিরামের ডাক দিয়েছে। তবে ইজরায়েল এখন অন্য মুডে রয়েছে।
ইজরায়েলি সেনা বলেছে, আমরা এখন ইসলামিক আতঙ্কবাদকে দমন করছি সেটা আপাতত চলবে। ইজরায়েলি বিদেশমন্ত্রী পর্যন্ত বেছে বেছে আতঙ্কবাদ দমন করার কথা বলেছেন। বৃহস্পতিবার যুদ্ধবিরতি কার্যকর করা সত্ত্বেও, ফিলিস্তিন জেহাদী কার্যকলাপ চালিয়ে ছিল। ফিলিস্তিনি ইসলামী জিহাদ সন্ত্রাসী সংগঠন যুদ্ধবিরতি সত্ত্বেও ইজরায়েলে আক্রমণ চালিয়েছিল। যার পরে ইজরায়েলও পাল্টা জবাবদিহি করেছিল।
তৃণমূলের গৃহযুদ্ধ! কল্যাণের ‘মাথায় কার হাত!’ মন্তব্যের পাল্টা দিলেন তৃণাঙ্কুর