রাজ্যপালের বিরুদ্ধে মহুয়ার ‘স্বজনপোষণে’র অভিযোগ ভুয়ো, ট্যুইটে করে তোপ দাগলেন ধনখড়

বাংলাহান্ট ডেস্কঃ করোনা উদ্বগের মধ্যেই রাজ্যে এবার ট্যুইট যুদ্ধে শুরু হয়েছে রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড় (jagdeep dhankhar) এবং কৃষ্ণনগরের তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্রের (mahua moitra) সঙ্গে। রাজ্যপালের বিরুদ্ধে মহুয়া মৈত্রের আনা ‘স্বজনপোষণের অভিযোগ’-র পাল্টা জবাব ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই দিলেন রাজ্যপাল। যার আবার পাল্টা জবাব দিলেন কৃষ্ণনগরের তৃণমূল সাংসদ।

সম্প্রতি এক ট্যুইট বার্তায় রাজ্যপালের দিকে ‘স্বজনপোষণের অভিযোগ’ তুলেছিলেন তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্র। নিজের দিকে ওঠা অভিযোগের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে পাল্টা জবাব দিলেন রাজ্যপাল। মহুয়া মৈত্রকে আক্রমণ করার পাশাপাশি মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জীকে কেন্দ্র করেও একটি ট্যুইট করেন জগদীপ ধনখড়।

https://twitter.com/jdhankhar1/status/1401752621157818369

রাজ্যপাল ট্যুইটে লেখেন, ‘৬ জন ওএসডি-র নিয়োগ ঘিরে আমার বিরুদ্ধে স্বজনপোষণের যে অভিযোগ করেছেন মহুয়া মৈত্র, তা সম্পূর্ণ মিথ্যা। তিনটি আলাদা রাজ্যের বাসিন্দা এই ওএসডি-রা, এমনকি তাঁরা ৪ ভিন্ন বর্ণের মানুষও। তাঁদের মধ্যে কেউই আমার রাজ্যে থাকেনও না এবং আমার বর্ণেরও নন। তাঁরা কেউই আমার আত্মীয় নন’।

পাশাপাশি মুখ্যমন্ত্রীকে উদ্দেশ্য করে লেখেন, ‘রাজ্যের আইনশৃঙ্খলার যে উদ্বেগজনক পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে, তা থেকে আমার নজর সরাতে এই কাজ করা হচ্ছে। তবে আমি কিন্তু থেমে থাকব না, কাজ করে যাব’।

রাজ্যপালের ট্যুইটের পরবর্তীতেও তাঁর দাবী মানতে নারাজ মহুয়া মৈত্র। কিছুক্ষণ পর পাল্টা ট্যুইট করে তিনি লেখেন, ‘আঙ্কেলজি (রাজ্যপাল), রাজভবনে যে ৬ জন ওএসডি-দের নিয়োগ করা হয়েছে, তাঁদের পরিচয় এবং কিভাবে তাঁদের নিয়োগ করা হল, তা জানতে চাইছি’।

Smita Hari

সম্পর্কিত খবর