বাংলাহান্ট-ভারতবর্ষ যখন ৩৭০ধারা কাশ্মীর থেকে তুলে দিয়ে কাশ্মিরবাসীর মুখে হাসি ফোটানো চেষ্টা করছে। সেই সময় ভারতবর্ষে পার্শ্ববর্তী দেশ যারা বেশ কিছুটা ভারতের উপর নির্ভরশীল সেই দেশেরই এক মৌলবাদী সংগঠন ঢাকার রাজপথে ভারতের বিরুদ্ধে তীব্র ভাষায় আক্রমণ করল কিন্তু উল্লেখযোগ্য তাদের বর্তমান হাসিনা সরকার
এই মৌলবাদী সংগঠন কে সমর্থন করেনি বরং তারা বলেন যেভাবে তারা এই আন্দোলন করছে তা কোন যুক্তি সম্মত নয়, বাংলাদেশ সরকার জানিয়ে দিয়েছে এটি ভারতের অভ্যন্তরীণ বিষয় কাশ্মীর ইস্যু। এখানে কোন রকম ভাবে নাক গলাতে পারবে না বাংলাদেশ কিন্তু কাশ্মীর ইস্যুকে
সামনে রেখে বাংলাদেশী কিছু মৌলবাদী সংগঠন তারা ভারতবর্ষের মুসলিমরা নিরাপদ নয় এবং ভারতবর্ষে মুসলিমদের হত্যা করা হয় এরকম চাঞ্চল্যকর তথ্য তারা তুলে ধরেছেন এছাড়া কাশ্মীর ইস্যুকে সামনে রেখে তারা দাবি করেছেন যে সেখানে অধিক সংখ্যক মুসলিম বসবাস করে তাদেরকে দেশছাড়া করার পরিকল্পনা নিয়েছে মোদি সরকার।
ভারতবর্ষের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র দামোদরদাস মোদী একটি সাংবাদিক সম্মেলন করে বলেন কাশ্মীর বাসীর জন্য সরকার পূর্ণ সহযোগিতা করবে নভেম্বরে সেখানে শিল্প বাণিজ্য মেলা হচ্ছে এবং আগামী কিছুদিনের মধ্যে পর্যটকদের আনাগোনা বাড়বে বলে,
কাশ্মীর আবার স্বর্গে পরিণত হবে এবং তিনি আরও দাবি করেন যেসব বিভিন্ন হিন্দি, তেলেগু, মারাঠি মুভির শুটিং হতো তারা আবার শুটিং জন্য ছবি করতে পারবে। ফলে কাশ্মীর আবার সেই নতুন মাত্রা পাবে। ইতিমধ্যে ধাপে ধাপে সৈন্য সংখ্যাও কমানো হয়ছে৷ তাহলে বাংলাদেশের মৌলবাদী সংগঠনের অাপত্তি কোথায় দাবী উঠছে।