দুর্গা পুজো উদ্বোধন করতে শহরের বিভিন্ন প্রান্তে ছুটে চলেছেন মমতা

Published On:

বাংলা হান্ট ডেস্ক: গতবারের মতো এবারও দুর্গা পুজোর উদ্বোধন শুরু হয়েছে মহালয়ার আগে থেকেই। শহরের তাবড় তাবড় দুর্গাপুজো গুলি দুর্গাপুজো গুলি একে একে উদ্বোধন হয়ে চলেছে। তৃণমূল সুপ্রিমো তথা রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় হাতিবাগান সর্বজনীন, চালতা বাগান লোহাপট্টির পুজো দিয়ে এবছরের দুর্গা পুজো উদ্বোধন পর্ব শুরু করেছেন। বহু ব্যস্ত মুখ্যমন্ত্রী কাজের ফাঁকেই চালিয়ে চলেছেন এই উদ্বোধনের কাজ।

প্রতিদিনই শহরের বিভিন্ন প্রান্তে ছুটে চলেছেন তিনি কোথাও গিয়ে মন্ত্র পড়া থেকে শুরু করে আবার কোথাও খাবার দাবার নিয়ে গরমাগরম আড্ডা জমিয়ে বিভিন্ন পুজো উদ্বোধন করে চলেছেন তিনি। গতকাল তিনি পৌঁছে গিয়েছিলেন বালিগঞ্জ ফাঁড়ির ২১-এর পল্লির পুজো মণ্ডপে। পুজো উদ্যোক্তাদের প্রশংসায় আপ্লুত মুখ্যমন্ত্রী। স্লেটে মা দুর্গার ছবিও আঁকলেন তিনি।

বালিগঞ্জ ফাঁড়ির ২১-এর পল্লি এই নিয়ে ৭২ বছর বছর ধরে আয়োজন করা হচ্ছে দুর্গাপুজো। প্রতিবছরই মন্ডপের নতুন নতুন সিমে চোখ ভরে ওঠে দর্শনার্থীদের। দুর্গা মূর্তি সহ কার্তিক গণেশ লক্ষ্মী সরস্বতী মূর্তি কেও সাজিয়ে তোলা হয় নির্ধারিত থিমে। এবারে বালিগঞ্জ ফাঁড়ির ২১এর পল্লীর থিমের নাম মজা।

কীভাবে কেন এই ‘মজা থিমে’ মাধ্যমে মাতৃ আরাধনা? পুজো উদ্যোক্তা সুরেশ শেঠিয়া বললেন, “এবারের পুজোর থিম মজা। সারা বছর আমাদের এলাকার মানুষজন, ছোটো-বড়রা, সকলে পুজোর জন্য অপেক্ষা করে থাকে। কয়েকটা দিন আনন্দ করবে বলে। তাই মজাকে কেন্দ্র করেই এবারের থিম।”

এদিন বালিগঞ্জ ফাঁড়ি উদ্বোধন করতে এসে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ব্যবসা নিয়ে পরামর্শ দেন সকলকে। তিনি বলেন, “বড় ব্যবসা সারা বছর বিভিন্ন জায়গাতে চলে। কিন্তু ছোটো ব্যবসা তো ঘরে ঘরে চলে। পুজোর সময় কত ছোটো ব্যবসা হয় বলুন তো। এই যে ডেকরেটার্স। কত আয় হয় এই সময়। আজ কত মৃৎশিল্পী আছেন। তাঁদের কত আয় হয়। উৎসব আমাদের লক্ষ্মী।”

Krishna Chandra Garain, BIET alum, blends mechanical ingenuity with literary finesse. An adept in technical and business content, his words breathe life into concepts. With a background in mechanical engineering, he navigates complexities effortlessly, crafting narratives that enlighten and inspire. A virtuoso of words, Krishna transforms ideas into captivating realities.

X