কাঞ্চনজঙ্ঘার দুর্দান্ত ভিউ, সঙ্গে মিলবে অপার শান্তি! দার্জিলিং ছেড়ে এবার চলে যান এই হিল স্টেশনে

বাংলাহান্ট ডেস্ক: দরজায় কড়া নাড়ছে শীত। জাঁকিয়ে না হলেও ইতিমধ্যেই কিন্তু পশ্চিমবঙ্গে একটা শীতের আমেজ শুরু হয়ে গেছে। শীতের সময়টাতে বহু পর্যটক পাহাড়ে ঘুরতে যেতে পছন্দ করেন। ডিসেম্বর মাসে বড়দিনের ছুটি পড়লে অনেক পরিবার পাড়ি জমান পাহাড়ে। কিন্তু পাহাড়ের নাম মাথায় আসলেই আমাদের চোখের সামনে ভেসে ওঠে দার্জিলিং-গ্যাংটক কিংবা সিকিমের ছবি।

কিন্তু বর্তমান সময়ে বহু পাহাড় প্রেমী বিভিন্ন অফ বিট স্থানের খোঁজ করে থাকেন।  অনেকেই আবার ঘুরতে যেতে পছন্দ করেন এমন জায়গায় যেখানে কোলাহলহীন নির্ঝঞ্ঝাট কয়েকটা দিন ছুটি কাটানো যায়। বাঙালির হিল স্টেশন ডেস্টিনেশনের তালিকায় একদম উপরের সারিতে থাকে সিকিম। সিকিম বললেই অধিকাংশ মানুষ বোঝেন গ্যাংটক, কালা পাত্থার, নাথুলা, পেলিং, লাচুং, কিংবা ছাঙ্গু।

আরোও পড়ুন : চাকরিপ্রার্থীদের জন্য দুর্দান্ত সুযোগ! বিপুল নিয়োগ ICMR-এ, মিলবে মোটা মাইনে, এভাবে করুন আবেদন

তবে আজকের এই প্রতিবেদনে আমরা সিকিমের এমন একটি পাহাড়ি গ্রাম সম্পর্কে আলোচনা করছি যেটি অন্যদের থেকে একটু আলাদা। মনখিমের অপূর্ব এক রূপ আমরা আজ তুলে ধরছি এই প্রতিবেদনে।মনখিমে গেলে যেদিকেই চোখ মেলবেন সেদিকেই পাবেন কাঞ্চনজঙ্ঘার দৃশ্য। এই গ্রামের প্রত্যেকটি বাড়ি অত্যন্ত সুন্দর করে সাজানো থাকে। 

mankhim

বিশাল বিশাল দেবদারু ও পাইন গাছের সারি এই গ্রামের সৌন্দর্যে যোগ করেছে এক আলাদা মাত্রা। সবমিলিয়ে এই গ্রামের সুন্দর প্রাকৃতিক দৃশ্য আপনার মনকে হরণ করবে। একটি মনেস্ট্রিও রয়েছে এই পাহাড়ি গ্রামে। এখানে গেলে আপনারা গৌতম বুদ্ধের অপূর্ব একটি মূর্তি দর্শন করতে পারবেন। শুধু প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের দিক থেকেই নয়, এই গ্রামের রয়েছে ঐতিহাসিক গুরুত্বও।

Soumita

আমি সৌমিতা। বিগত ৩ বছর ধরে কর্মরত ডিজিটাল সংবাদমাধ্যমে। রাজনীতি থেকে শুরু করে ভ্রমণ, ভাইরাল তথ্য থেকে শুরু করে বিনোদন, পাঠকের কাছে নির্ভুল খবর পৌঁছে দেওয়াই আমার একমাত্র লক্ষ্য।

সম্পর্কিত খবর