নোবেল শান্তি পুরস্কার পাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী! কবে? জানুন আসল ঘটনা

বাংলা হান্ট ডেস্কঃ শুধু দেশবাসী নয় ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর (Narendra Modi) প্রশংসায় পঞ্চমুখ অন্যান্য দেশের রাষ্ট্রনেতারাও। তাঁর ব্যক্তিত্ব থেকে কথা বার্তা সবতেই মুগ্ধ আট থেকে আশি সকলেই। বরাবরই  নিজের লক্ষ্যে তিনি স্থির। ২০১৪ সাল থেকে দেশের প্রধানমন্ত্রী হিসাবে দায়িত্ব পালন করে চলেছেন নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। দীর্ঘ এই এক দশকে প্রকৃত অর্থেই রাষ্ট্রনেতা হয়ে উঠেছেন তিনি। সেইসাথে দীর্ঘদিনের এই সফরে অনেক চড়াই-উৎরাইয়েরও সাক্ষী থেকেছেন নমো।

নোবেল শান্তি পুরস্কার পাবেন নরেন্দ্র মোদী (Narendra Modi)?

মোদী যে সুবক্তা তা আগেও প্রমাণিত হয়েছে বহুবার। বিশ্বের যে কোনো প্র্রান্তের মানুষের সাথে জনসংযোগ স্থাপনে নরেন্দ্র মোদীর জুড়ি মেলা ভার।  আন্তর্জাতিক মঞ্চ মোদির বক্তৃতা শুনে তাঁর প্রশংসা করতে পিছপা হন না বিশ্বের তাবড় রাষ্ট্র নেতারাও। এবার ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে ‘নোবেল শান্তি পুরস্কার’ দেওয়ার দাবি জানালেন বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় বিনিয়োগকারী মার্ক মোবিয়াস।

তাঁর  দাবি আন্তর্জাতিক মঞ্চে শান্তি স্থাপনের মধ্যস্থতাকারী হিসাবে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারেন। এপ্রসঙ্গে সংবাদ সংস্থা আইএএনএসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এই প্রবীণ বিনিয়োগকারী জানিয়েছেন, ‘প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী একজন মহান নেতার পাশাপাশি অসাধারণ ব্যক্তি।’

আরও পড়ুন: গাড়ির মধ্যে হঠাৎ আগুন! খেলতে খেলতে ঝলসে গেল ৪ শিশু, পানাগড়ে ভয়ঙ্কর দুর্ঘটনা

শুধু তাই নয়, ৮৮ বছর বয়সী জার্মান বিনিয়োগকারী মার্ক এদিন মোদির প্রশংসা করে বলেছেন আন্তর্জাতিক মঞ্চে প্রধানমন্ত্রী শান্তি স্থাপনের মধ্যস্থতাকারী হতে পারেন। কারণ তিনি সমস্ত পক্ষের সঙ্গেই সমানভাবে আলোচনা চালাতে পারেন। তারপরেই তিনি দাবি করেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি নোবেল শান্তি পুরস্কার পাওয়ার যোগ্য। তাঁর কথায় এই আন্তর্জাতিক পুরস্কার পাওয়ার যোগ্য হিসেবে নিজেকে প্রমাণ করেছেন মোদী।

 

প্রসঙ্গত সম্প্রতি ইউক্রেন রাশিয়ার রাষ্ট্রপ্রধানের সঙ্গে বৈঠক করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। আলোচনা এবং কূটনীতির মাধ্যমে শান্তিপূর্ণ সমাধানের জন্য মধ্যস্থতাকারী হিসাবে দুই দেশের কাছেই আবেদন করেছিল ভারত। বিগত আড়াই বছরের বেশি সময় ধরে রাশিয়া-ইউক্রেনের মধ্যে যুদ্ধ চলছে। এই যুদ্ধ থামাতে ভারত যেভাবে সেতুবন্ধনের কাজ করেছে তাতে অবিভূত মার্ক। প্রসঙ্গত ১৯৯২ সালে ভারত-ইউক্রেনের কূটনৈতিক বন্ধনের পর এই প্রথম  দেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অগস্ট মাসেই  ইউক্রেন সফরে গিয়েছিলেন মোদী।


Anita Dutta
Anita Dutta

অনিতা দত্ত, বাংলা হান্টের কনটেন্ট রাইটার। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাংবাদিকতায় স্নাতকোত্তর। বিগত ৪ বছরের বেশি সময় ধরে সাংবাদিকতা পেশার সাথে যুক্ত।

সম্পর্কিত খবর