বাংলা হান্ট ডেস্ক : পাকিস্তান যত ই নিজের দর বাড়ানোর জন্য আন্তর্জাতিক মহলে ভারতের নামে কুৎসা রটাক। তবুও ভারত নিজের উঁচুদরের। কিন্তু বিষয় হয়েগিয়েছে ভারতের মধ্যে কার বিরোধী দলগুলো একসময় কাশ্মীর ইস্যু নিয়ে যথেষ্ট শোরগোল ফেলে দিয়েছিল। প্রশ্ন হচ্ছে 370 35a ধারা নিয়ে যে সরকার নিজের অস্তিত্বের জানান দিয়েছে তা কাশ্মীর তথা ভারতের পক্ষে এক দেশ এক আইন বলেই সাধারণ মানুষের মধ্যে জনমত সৃষ্টি হয়েছে। এর পরেও কিছু রাজনৈতিক স্বার্থান্বেষী স্বার্থ চরিতার্থ করবার জন্য বিচ্ছিন্নতাবাদী শক্তিগুলোকে মদত ক্রমশ দিয়ে চলেছে।
এবার জমিয়তে উলামায়ে হিন্দ নাম না করে পাকিস্তানেরও নিন্দা করে এই মুসলিম সংগঠন। তাঁরা বলেন, “কিছু সন্ত্রসবাদী সংগঠন এবং প্রতিবেশী দেশ কাশ্মীর ধ্বংসের জন্য সর্বতোভাবে চেষ্টা করছে। আমাদের দৃঢ় বিশ্বাস, ভারতের সঙ্গে থাকলেই কাশ্মীরের উন্নতি হবে।” কেন্দ্রের শক্তি যতটা বৃদ্ধি পেয়েছে নিজেদের একক সংখ্যাগরিষ্ঠতায় থাকার ফলেএমনই জোরাল সমর্থন নিয়ে কেন্দ্রের পাশে দাঁড়াল ভারতের সবচেয়ে বড় মুসলিম সংগঠন জমিয়তে উলামায়ে হিন্দ। বুধবার বার্ষিক সভার পর এই মুসলিম সংগঠন মোদি সরকারের সিদ্ধান্তের পাশে দাঁড়িয়ে বলে, “কাশ্মীর আমাদের অবিচ্ছেদ্য অংশ এবং কাশ্মীরি-রা আমাদের স্বদেশবাসী”সরকারের প্রশংসা করে এই সংগঠন বলে, “কাশ্মীরিদের অধিকার ও ভূ-স্বর্গের মানুষের জীবন রক্ষার্থে সরকার সাংবিধানিকভাবে সব রকমের বন্দোবস্ত করছে।” বর্তমান সরকারের লাইমলাইটে থাকার প্রধান অন্যতম কারণ হচ্ছে কাশ্মীর ইস্যু আর এই নিয়েই যখন মুসলিম সংগঠনগুলো নিজেদের মুখ খুলতে আরম্ভ করেছে। তখন তা সরকারের ইতিবাচক দিক বলে মনে করছে অনেকে।