বাংলা হান্ট ডেস্ক: ভারতের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারী বাজপেয়ীর ১০০ তম জন্মবার্ষিকীতে একটি স্মারক ডাকটিকিট এবং মুদ্রা প্রকাশ করেছেন দেশের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (Narendra Modi)। এছাড়াও তিনি ১,১৫৩ টি অটল গ্রামসভা ভবনের ভিত্তিপ্রস্তরও স্থাপন করেন। যেটি গ্রাম পঞ্চায়েতগুলির কাজ এবং দায়িত্ব পরিচালনায় সহায়তা করবে। এর পাশাপাশি এটি স্থানীয় পর্যায়ে সুশাসনকেও বৃদ্ধি করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
প্রধানমন্ত্রী মোদী (Narendra Modi) শিলান্যাস করলেন একাধিক প্রকল্পের:
উদ্বোধন ও ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (Narendra Modi) মধ্যপ্রদেশের খাজুরাহোতে বেশ কয়েকটি উন্নয়ন প্রকল্পের উদ্বোধন ও ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছেন। এই উপলক্ষ্যে কেন-বেতওয়া নদী সংযোগ প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন প্রধানমন্ত্রী মোদী।
#WATCH खजुराहो: प्रधानमंत्री नरेंद्र मोदी ने पूर्व प्रधानमंत्री अटल बिहारी वाजपेयी की 100वीं जयंती पर स्मारक सिक्का और डाक टिकट जारी किया।
(वीडियो सोर्स: ANI/DD) pic.twitter.com/WDlIVs6z4W
— ANI_HindiNews (@AHindinews) December 25, 2024
এই প্রসঙ্গে জানিয়ে রাখি যে, এটি দেশের প্রথম রিভার্স ইন্টারলিংকিং প্রকল্প হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। সবথেকে উল্লেখযোগ্য বিষয় হল, এই প্রকল্প মধ্যপ্রদেশ ও উত্তরপ্রদেশের বিভিন্ন জেলায় সেচের সুবিধা প্রদান করবে।
আরও পড়ুন: এই বছরের শেষ মিশনের জন্য প্রস্তুত ISRO! মহাকাশে হতে চলেছে ধামাকা, কবে হবে লঞ্চ?
“উন্নয়ন নতুন গতি পেয়েছে”: এই প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (Narendra Modi) তাঁর ভাষণে জানিয়েছেন, মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী মোহন যাদবের সরকারের এক বছরের দায়িত্বে উন্নয়ন নতুন গতি পেয়েছে। তিনি আরও বলেন, “আজ এখানে হাজার হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন প্রকল্প শুরু হয়েছে। কেন-বেতোয়া লিঙ্কও অনুমোদিত হয়েছে।” জানিয়ে রাখি যে, প্রধানমন্ত্রী মোদী ওমকারেশ্বরে খান্ডোয়া জেলায় প্রতিষ্ঠিত ওমকারেশ্বর ফ্লোটিং সোলার প্রোজেক্টেরও উদ্বোধন করেন।
আরও পড়ুন: জিততেই হবে মেলবোর্ন টেস্টে! এবার বড় সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেললেন রোহিত, অবাক অনুরাগীরাও
কার্বন নিঃসরণ কমবে: এই প্রকল্পে কার্বন নিঃসরণ কমবে। এমতাবস্থায়, এই প্রকল্পটি ২০৭০ সালের মধ্যে ভারতের নেট জিরো কার্বন নির্গমন মিশনে প্রত্যক্ষভাবে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে। এছাড়াও, এটি জল সংরক্ষণেও সাহায্য করবে। এর ফলে জলের বাষ্পীভবনের হার কমে যাবে। যার জেরে উপকৃত হবেন লক্ষ লক্ষ কৃষক।