বাংলা হান্ট ডেস্ক : ফের বিস্ফোরক নওশাদ সিদ্দিকী (Nawsad Siddique) সপ্তাহ খানেক আগে দীর্ঘ টালবাহানার পর অবশেষে ভাঙড়ে ঢোকেন বিধায়ক নওশাদ সিদ্দিকী। ১৪৪ ধারা উঠে যাওয়ার পর সেই প্রথম ভাঙড়ে আসেন তিনি। ভোট গণনার রাতে তিন আইএসএফের (Indian Secular Front) কর্মীর মৃত্যুর পর একাধিকবার ভাঙড়ে ঢোকার চেষ্টা করেছিলেন তিনি। কিন্তু বারবার পুলিসি বাধায় ব্যর্থ হয়েছিলেন ভাঙড়ে ঢুকতে। অবশেষে গত সপ্তাহে বুধবার বিকালে তিনি ফের ভাঙড়ে নিজের ভাড়া বাড়িতে ঢোকেন।
সেখানে দলীয় কর্মীদের মুখে ভাঙড়ের বর্তমান পরিস্থিতির খোঁজ খবর নেন। এরই পাশাপাশি পুলিস দেখে দেখে আইএসএফ কর্মীদের গ্রেফতার করছে বলেও তিনি একাধিক কর্মীদের কাছে থেকে অভিযোগ পেয়েছিলেন। কর্মীদের সঙ্গে কথা বলার মাঝেই সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন নওশাদ সিদ্দিকী। তখনই পুলিসের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দেন। এটির সঙ্গে সঙ্গে রাজ্য রাজনীতির একাধিক বিষয় নিয়ে প্রতিক্রিয়া দেন নওশাদ সিদ্দিকী।
এছাড়াও তিনি বলেন, ‘শুধু আমাদের কর্মীদের পাশে দাঁড়াতে বা মনোবল বাড়াতে নয়, একজন বিধায়ক হিসেবেও নিজ এলাকায় এসেছি। মানুষের সুখ-দুঃখে পাশে থাকার জন্য এসেছি। ভাঙড়ের মানুষ যাতে হিংসামুক্ত হয়ে আবার স্বাভাবিক জীবনযাপন করতে পারেন, সেই লক্ষ্য নিয়েই আবার এসেছি। তৃণমূল নেতা আরাবুল ও তাঁর ছেলে হাকিমুল বারবার উস্কানিমূলক বক্তব্য রেখে ভাঙড়কে অশান্ত করেছে। বাইরে থেকে গুণ্ডা এনে সাধারণ মানুষকে ভয় দেখিয়েছে। সেই বেলায় কোনও পদক্ষেপ নেয়না পুলিস।’
বাংলা হান্ট ডেস্ক : ফের বিস্ফোরক নওশাদ সিদ্দিকী (Nawsad Siddique) সপ্তাহ খানেক আগে দীর্ঘ টালবাহানার পর অবশেষে ভাঙড়ে ঢোকেন বিধায়ক নওশাদ সিদ্দিকী। ১৪৪ ধারা উঠে যাওয়ার পর সেই প্রথম ভাঙড়ে আসেন তিনি। ভোট গণনার রাতে তিন আইএসএফের (Indian Secular Front) কর্মীর মৃত্যুর পর একাধিকবার ভাঙড়ে ঢোকার চেষ্টা করেছিলেন তিনি। কিন্তু বারবার পুলিসি বাধায় ব্যর্থ হয়েছিলেন ভাঙড়ে ঢুকতে। অবশেষে গত সপ্তাহে বুধবার বিকালে তিনি ফের ভাঙড়ে নিজের ভাড়া বাড়িতে ঢোকেন।
সেখানে দলীয় কর্মীদের মুখে ভাঙড়ের বর্তমান পরিস্থিতির খোঁজ খবর নেন। এরই পাশাপাশি পুলিস দেখে দেখে আইএসএফ কর্মীদের গ্রেফতার করছে বলেও তিনি একাধিক কর্মীদের কাছে থেকে অভিযোগ পেয়েছিলেন। কর্মীদের সঙ্গে কথা বলার মাঝেই সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন নওশাদ সিদ্দিকী। তখনই পুলিসের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দেন। এটির সঙ্গে সঙ্গে রাজ্য রাজনীতির একাধিক বিষয় নিয়ে প্রতিক্রিয়া দেন নওশাদ সিদ্দিকী।
এছাড়াও তিনি বলেন, ‘শুধু আমাদের কর্মীদের পাশে দাঁড়াতে বা মনোবল বাড়াতে নয়, একজন বিধায়ক হিসেবেও নিজ এলাকায় এসেছি। মানুষের সুখ-দুঃখে পাশে থাকার জন্য এসেছি। ভাঙড়ের মানুষ যাতে হিংসামুক্ত হয়ে আবার স্বাভাবিক জীবনযাপন করতে পারেন, সেই লক্ষ্য নিয়েই আবার এসেছি। তৃণমূল নেতা আরাবুল ও তাঁর ছেলে হাকিমুল বারবার উস্কানিমূলক বক্তব্য রেখে ভাঙড়কে অশান্ত করেছে। বাইরে থেকে গুণ্ডা এনে সাধারণ মানুষকে ভয় দেখিয়েছে। সেই বেলায় কোনও পদক্ষেপ নেয়না পুলিস।’
এদিন ফের ভাঙড়ে যাওয়ার কথা ঘোষণা করেন নওশাদ। তিনি লেখেন, ‘কিছুদিন আগে সওকাত মোল্লা ও আরাবুল ইসলামের আশ্রিত দুষ্কৃতীরা আমার অফিসে বোমা ছুঁড়ে এলাকায় সন্ত্রাস সৃষ্টি করেছিলো এবং যার পরিপ্রেক্ষিতে আমি সংশ্লিষ্ট বিভাগে লিখিত অভিযোগ জানিয়েও ফল হয়নি। কোনও দুষ্কৃতিকে গ্রেফতার করা হয়নি।
আইএসএফ বিধায়ক আরও লেখেন, ‘একদিকে যখন আমাকে ১৪৪ ধারার অজুহাতে দীর্ঘদিন ভাঙড়ে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি, তখন ১৪৪ ধারা অমান্য করে বিজয় মিছিল থেকে আজও আমার অফিস লক্ষ্য করে বোমা ছুঁড়ে অফিসে উপস্থিতদের প্রাণে মারার চেষ্টা করে শাসকদলের দুষ্কৃতিরা।’
এদিন ফের ভাঙড়ে যাওয়ার কথা ঘোষণা করেন নওশাদ। তিনি লেখেন, ‘কিছুদিন আগে সওকাত মোল্লা ও আরাবুল ইসলামের আশ্রিত দুষ্কৃতীরা আমার অফিসে বোমা ছুঁড়ে এলাকায় সন্ত্রাস সৃষ্টি করেছিলো এবং যার পরিপ্রেক্ষিতে আমি সংশ্লিষ্ট বিভাগে লিখিত অভিযোগ জানিয়েও ফল হয়নি। কোনও দুষ্কৃতিকে গ্রেফতার করা হয়নি।
আইএসএফ বিধায়ক আরও লেখেন, ‘একদিকে যখন আমাকে ১৪৪ ধারার অজুহাতে দীর্ঘদিন ভাঙড়ে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি, তখন ১৪৪ ধারা অমান্য করে বিজয় মিছিল থেকে আজও আমার অফিস লক্ষ্য করে বোমা ছুঁড়ে অফিসে উপস্থিতদের প্রাণে মারার চেষ্টা করে শাসকদলের দুষ্কৃতিরা।’