করোনা প্রভাব চীন থেকে সারাবিশ্বে ছড়িয়ে পড়েছে।আর ইতিমধ্যেই ভারতে এর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে প্রায় ১৬৯। প্রথম করোনা আক্রান্তের মৃত্যুর খবর আসে মহারাষ্ট্র থেকে । পরে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা যাওয়ার খবর আসে , দিল্লি থেকে। আর এরপরে আসে পাঞ্জাবে থেকেই । আর কিছুক্ষন আগেই ফের একজনের মৃত্যুর খবর এসেছে পাঞ্জাব থেকে। যার বয়েস অনেক বেশি। আর সরকার থে ৬৫ বছরের বৃদ্ধ এবং ১০ বছরের ছেলে মেয়ের বাড়ি থেকে না বেরোনোর নির্দেশ দিয়েছে সরকার।
সমগ্র বিশ্বে এখনও অবধি করোনাতে আক্রান্ত হয়ে মারা গিয়েছেন প্রায় ৭ হাজার মানুষ। চীনের পর ইরানে এই রোগ সর্বাধিক বিস্তার লাভ করেছে। ইরানে এখনও পর্যন্ত আক্রান্তের সংখ্যা ৭ হাজারের বেশি মানুষ এবং মারা গিয়েছেন প্রায় ৭০০ জন। ভারতে এই রোগ এখন দ্বিতীয় পর্যায়ে রয়েছে। যেভাবে এই রোগ দ্রুত বিস্তার লাভ করছে, তাতে তৃতীয় পর্যায়ে গেলে তা আর সামলানোর পর্যায়ে থাকবে না বলে আশঙ্কা করছেন বিশেষজ্ঞরা।করোনা ভাইরাসের কারণে ভারত সমেত গোটা বিশ্বে লকডাউন এর পরিস্থিতি চলে এসেছে। মানুষ খুব প্রয়োজন না হলে বার থেকে বের হচ্ছে না এবং তাঁরা খাদ্য সামগ্রী স্টক করছে। আর এই পরিস্থিতির মধ্যে কেন্দ্রের মোদী সরকার একটি বড় সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এই বিষয়ে তথ্য দেওয়ার সময় খাদ্য এবং উপভোক্তা মন্ত্রী রামবিলাস পাসোয়ান বলেন, এই নিয়মের লাভ দেশে ৭৫ কোটি মানুষ নিতে পারেন।
করোনার প্রভাব বেশি পড়েছে ইরান, ইতালি এবং ব্রিটেনে। আর চীন যেন ইতিমধ্যেই মৃত্যু শহড়ে পরিনত হয়েছে।মহামারির আকার ধারণ করা এই রোগকে WHO এই রোগকে মহামারি বলে ঘোষণা করেছে। তাঁর মধ্যে করোনা আতঙ্কে বাতিল হচ্ছে একের পর এক ফ্লাইট। আবার বন্ধ হয়েছে স্কুল ,কলেজ এবং বিশ্ব বিদ্যালয়। আর অনেক জায়গায় ইতিমধ্যেই ঘোরার প্ল্যান বাঞ্চাল হয়ে গেছে। আর এখনো পর্যন্ত এর কনো ওষুধ না মেলায়