দেশের জনসংখ্যা যে হারে বেড়েছে তাতে কাঁচামালের একটা সমাধান না বের করে ভবিষ্যতে দেশ সমস্যায় পড়বে। জানিয়ে দি গ্যাস, তেল বা কয়লা ইত্যাদির ভরসায় বেশিদিন মানুষ নিজেদের জীবন চালাতে সক্ষম হবে না। তাই এবার বিকল্প বলতে সূর্যের উপর নির্ভরশীলতা বাড়িয়ে তোলার কাজ শুরু করা হচ্ছে পুরো বিশ্বজুড়ে। বিশেষ করে ভারত গ্রীষ্মকালীন দেশ হওয়ায় এখানে সূর্য শক্তিকে হওয়ায় এখানে সূর্য শক্তিকে দারুনভাবে কাজে লাগানো সম্ভব হবে। সরকার সারা দেশের গ্রাম ও শহরে নতুন ধরণের সৌর চুলা আনতে চলেছে। এর আওতায় ইন্ডিয়ান অয়েল কর্পোরেশন ইনডোর সোলার রান্নাব্যবস্থার একটি পাইলট পরীক্ষা শুরু করেছে। এর অধীনে, সূর্যের তাপ সংরক্ষণ করা হবে এবং প্রয়োজনের সময় সেই তাপ ব্যবহার করে খাবার রান্না করা যেতে পারে।
এই পাইলট পরীক্ষা প্রকল্পটি লেহে শুরু করা হয়েছে। প্রকল্পটি শুরু কলেন ইন্ডিয়ান অয়েল আর অ্যান্ড ডি পরিচালক এসএসভি রামকুমার। স্বল্পমূল্যের সৌর রান্নার সমাধান বিকাশের জন্য প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আবেদন থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে ইন্ডিয়ান অয়েল আমেরিকান স্টার্টআপ সান বালতি সিস্টেমের সাথে একটি চুক্তি করেছে। আমেরিকান সংস্থাটি সৌর শক্তি ভিত্তিক পণ্যগুলিতে কাজ করে।
চুক্তির অধীনে, একটি সহজ রান্না ব্যবস্থা তৈরি করা হবে। সিস্টেমটি বাজারে বিকশিত হবে এবং বিক্রি হবে। সৌর শক্তি প্রস্তাবিত সিস্টেমের অধীনে তাপ শক্তিতে সংরক্ষণ করা হবে। এর জন্য একটি বহনযোগ্য সূর্য বালতি বা সান বাকেট ব্যবহার করা হবে। সান বালতি দিয়ে ঘরের ভিতরে খাবার তৈরি করা যায়। একটি সান বাকেট চারজনের পরিবারের জন্য যথেষ্ট। জানিয়ে দি ভারতীয় সমাজ সূর্যের উপর নির্ভরশীল হলে একদিকে যেমন দেশের খরচ কমবে তেমনই প্রকৃতির দূষণও কম হবে। ফলস্বরূপ জলবায়ু, মানুষের স্বাস্থ্য সব দিকের উন্নতি হবে।
‘ভারত আজ পর্যন্ত অলিম্পিকে সোনা পায়নি …’ ভরা মঞ্চে বেফাঁস মমতা