বাংলাহান্ট ডেস্কঃ পটাশপুরের (patashpur) বোমাবাজির ঘটনায় পাকিস্তানের (pakistan) যোগ রয়েছে, এমনটা অভিযোগ করলেন বিজেপি নেতা শুভেন্দু অধিকারী (suvendu adhikari)। তৃণমূল বিজেপির সংঘর্ষের খবর পেয়ে রাত দেড়টা নাগাদ ঘটনাস্থলে পৌছাল পুলিশ বাহিনী। সেখানেই তাদের লক্ষ্য করে ছোঁড়া বোমা ফেটে আহত হন পটাশপুর থানার ওসি দীপককুমার চক্রবর্তী-সহ ২ জন।
East Midnapore: 2 security personnel injured in a firing incident at Satsatmal, Bhagwanpur assembly constituency, early morning today, ahead of voting for West Bengal polls
Those associated with TMC trying to terrorise ppl in Argoal panchayat area: Anup Chakraborty,BJP Dist Pres pic.twitter.com/FQNiKUjtff
— ANI (@ANI) March 27, 2021
আহতদের এগরা সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য নিয়ে যাওয়া হলে, ওসিকে সেখান থেকে তাঁকে মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজে পাঠানো হয়। এই ঘটনায় পাকিস্তানের যোগ রয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন শুভেন্দু অধিকারী। এমনকি নির্বাচন কমিশনের কাছে আর্জি জানালেন এই ঘটনায় পাকিস্তানী যোগের বিষয়টা খতিয়ে দেখতে।
West Bengal: A vehicle caught fire under mysterious circumstances as it was returning after delivering food to the polling workers in Purulia, last night. The driver has been taken for questioning. More details awaited. pic.twitter.com/SPLNohNbHO
— ANI (@ANI) March 27, 2021
আবার, প্রথম দফা নির্বাচনের আগে জঙ্গলমহলে (junglemahal) ভস্মীভূত বুথফেরত গাড়ি। আচমকাই গাড়িতে আগুন লেগে যাওয়ার ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে গোটা এলাকায়। কিভাবে এবং কোথা থেকে গাড়িতে আগুন লেগে গেল, তা নিয়ে রহস্য দানা বাঁধছে।
ভোট কর্মীদের খাবার দিতে গিয়েছিল গাড়িটি। কথা ছিল গাড়িটি খাবার পৌঁছে দিয়ে সেখানেই থাকবে। তারপর ভোরবেলায় মাও অধ্যুষিত ওই এলাকা দিয়ে ফেরার কথা। কিন্তু গাড়িটি কেন খাবার পৌঁছে দিয়েই ফিরে আসছিল, সেবিষয়েও তদন্ত চলছে।
অন্যদিকে, ইভিএম মেশিনের যে বোতামেই টিপ দেওয়া হচ্ছে, তা বিজেপির হয়ে ভোট পড়ছে, এমনটাই অভিযোগ করলেন দক্ষিণ কাঁথির (kanthi) মাজনায় ভোটারা। ভোটদাতাদের একাংশের অভিযোগ কিছুক্ষণ বন্ধ রাখা হয় ভোটদান পর্ব।
ভোটারদের বিক্ষোভের জেরে মাজনায় দুটি বুথে বন্ধ রাখা হয় ভোট কেন্দ্রের দরজা। ভোটকর্মী ও রাজনৈতিক দলগুলির এজেন্টরা থেকে যান ভেতরে। রাস্তায় টায়ারে আগুন ধরিয়ে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন ভোটদাতারা। পরিস্থিতি সামাল দিতে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় কেন্দ্রীয় বাহিনী।